পীর ও মুরশিদকে কেন কিবলাহ বলি।
*************************** আহলে
সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীরা
স্বীয় পীর মুর্শিদকে কিবলাহ বলে
সম্বোধন করি | কিন্তু আমাদের সমাজে
অনেক অলি আউলিয়া বিরোধী মুসলমান
আছেন যারা এই বিষয়টার উপর ঘোর
আপত্তি তুলেন এবং বেহুসের মত শিরকের
ফাতওয়াও দিয়ে দেন ! উনাদের দাবি
মুসলমানদের কিবলাহ একটাই এবং সেটা
বায়তুল্লাহ শরীফ | বায়তুল্লাহ ছাড়া আর
কোন কিবলাহ থাকতে পারেনা !
এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন কিবলাহ
অর্থ সম্মুখ | এখন আসুন ঐ সকল মুসলমান ভাইদের
দাবি কতটুকু সত্য তা যাচাই করার জন্য
একটু দলিলের সাহায্য নেই | বিশ্ব
বিখ্যাত ফাতওয়ার কিতাব দুররুল
মুখতারের ২৫৯ পৃষ্ঠা এবং রাদ্দুল মুহতার
বা ফাতওয়ায়ে শামী’র কিবলাহ
অধ্যায়ে ৫ টি অর্থে কিবলাহ এর ব্যবহার
করা হয়েছে : ১. আল্লাহ ছাড়া সকল
মাখলুকাতের কিবলাহ হচ্ছেন নবীজি
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম | ২. মা বাবা হচ্ছেন
সন্তানের কিবলাহ ৩. নামাজের
কিবলাহ হচ্ছে বায়তুল্লাহ | ৪. দোয়ার
কিবলাহ হচ্ছে আসমান | ৫. মুরশিদ হচ্ছেন
মুরিদের কিবলাহ অতএব দলিল দ্বারা
প্রমান হয়ে গেল মুর্শিদকে কিবলাহ
বলা সম্পূর্ণ জায়েজ | এখানে আবার
অনেকে প্রশ্ন তুলেন কোরআন সুন্নাহ
ছাড়া কোন দলিল মানিনা ! কিন্তু
মুসলমানের দলিল তো আর শুধু কোরআন আর
সুন্নাহ নয় , ইজমাহ ও কিয়াস ও আছে | আর
ফাতওয়ার কিতাব যদি আপনি না
মানেন তাহলে আপনাকে মুসলমানই বলা
যাবেনা | কেননা শরীয়তের কঠিন
বিষয়গুলোর ফায়সালা ফাতওয়ার
মাধ্যমেই হয়ে থাকে | ফাতওয়ার
কিতাব পড়াশুনা করেই আলেম মুফতি হতে
হয় | যদি কেউ বলেন আমি ফতওয়ার
কিতাবকে দলিল হিসেবে মানিনা
তাহলে উনাকে বলবো ভাই আপনার বউ
তালাকের দলিলটা কোরআন হাদিসেই
তালাশ করবেন দয়া করে কোন মুফতি
আলেমের কাছে যাবেন না ফাতওয়া
নিতে !
★★হাফিজ মোঃ নাছির উদ্দিন ★★
ফেইসবোকে পেতে নিল লেখাতে ক্লিক করুন
ফেইসবোকে আমি
*************************** আহলে
সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীরা
স্বীয় পীর মুর্শিদকে কিবলাহ বলে
সম্বোধন করি | কিন্তু আমাদের সমাজে
অনেক অলি আউলিয়া বিরোধী মুসলমান
আছেন যারা এই বিষয়টার উপর ঘোর
আপত্তি তুলেন এবং বেহুসের মত শিরকের
ফাতওয়াও দিয়ে দেন ! উনাদের দাবি
মুসলমানদের কিবলাহ একটাই এবং সেটা
বায়তুল্লাহ শরীফ | বায়তুল্লাহ ছাড়া আর
কোন কিবলাহ থাকতে পারেনা !
এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন কিবলাহ
অর্থ সম্মুখ | এখন আসুন ঐ সকল মুসলমান ভাইদের
দাবি কতটুকু সত্য তা যাচাই করার জন্য
একটু দলিলের সাহায্য নেই | বিশ্ব
বিখ্যাত ফাতওয়ার কিতাব দুররুল
মুখতারের ২৫৯ পৃষ্ঠা এবং রাদ্দুল মুহতার
বা ফাতওয়ায়ে শামী’র কিবলাহ
অধ্যায়ে ৫ টি অর্থে কিবলাহ এর ব্যবহার
করা হয়েছে : ১. আল্লাহ ছাড়া সকল
মাখলুকাতের কিবলাহ হচ্ছেন নবীজি
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম | ২. মা বাবা হচ্ছেন
সন্তানের কিবলাহ ৩. নামাজের
কিবলাহ হচ্ছে বায়তুল্লাহ | ৪. দোয়ার
কিবলাহ হচ্ছে আসমান | ৫. মুরশিদ হচ্ছেন
মুরিদের কিবলাহ অতএব দলিল দ্বারা
প্রমান হয়ে গেল মুর্শিদকে কিবলাহ
বলা সম্পূর্ণ জায়েজ | এখানে আবার
অনেকে প্রশ্ন তুলেন কোরআন সুন্নাহ
ছাড়া কোন দলিল মানিনা ! কিন্তু
মুসলমানের দলিল তো আর শুধু কোরআন আর
সুন্নাহ নয় , ইজমাহ ও কিয়াস ও আছে | আর
ফাতওয়ার কিতাব যদি আপনি না
মানেন তাহলে আপনাকে মুসলমানই বলা
যাবেনা | কেননা শরীয়তের কঠিন
বিষয়গুলোর ফায়সালা ফাতওয়ার
মাধ্যমেই হয়ে থাকে | ফাতওয়ার
কিতাব পড়াশুনা করেই আলেম মুফতি হতে
হয় | যদি কেউ বলেন আমি ফতওয়ার
কিতাবকে দলিল হিসেবে মানিনা
তাহলে উনাকে বলবো ভাই আপনার বউ
তালাকের দলিলটা কোরআন হাদিসেই
তালাশ করবেন দয়া করে কোন মুফতি
আলেমের কাছে যাবেন না ফাতওয়া
নিতে !
★★হাফিজ মোঃ নাছির উদ্দিন ★★
ফেইসবোকে পেতে নিল লেখাতে ক্লিক করুন
ফেইসবোকে আমি
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন