বিষয় ভিত্তিক পোস্ট

বুধবার, ২ নভেম্বর, ২০১৬

হিন্দু রা আসলে-ই পশুর চেয়ে খারপ পোস্ট টি না পড়লে বুঝতে পারবেন না যে তাদের ধর্ম কত জগন্য






হিন্দু ধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারী রা ধর্মের বৈশিষ্ট্য অনুসারে চরম নোংরা, অশ্লীল, লম্পট, ধর্ষনপ্রিয় হয়ে থাকে। দুই উরু সন্ধিস্থলে এদের সকল
আরাধনা বা পূজা নিহিত। হিন্দু দের তথাকথিত দেব দেবী রাই এ অশ্লীলতা বা লম্পট পথ
প্রদর্শক।

মূল আলোচনা শুরুতেই হিন্দু দের দেবতা দের সম্পর্কী একটু ধারণা থাকা দরকার। এবার আসুন
হিন্দু দের প্রধান দেবতা শিব সম্পর্কী কিঞ্চিৎ তথ্য উপস্থাপন করি।
" চিরাচরিত নিয়ম অনুযাই একদিন শিব তার পত্নী পার্বতীর সাথে সঙ্গমে লিপ্ত হয়। পার্বতী হলো দূর্গার অপর নাম। যখন শিবের প্রমত্ত যৌন উত্তেজনা ফলে পার্বতী মরণাপন্ন হয়ে পড়ে, তখন পার্বতী প্রাণ রক্ষার জন্য কৃষ্ণের উদ্দেশে প্রার্থনা করতে থাকে। এ অবস্থায় কৃষ্ণ তার সুদর্শন চক্রের দ্বারা উভয় লিঙ্গ কেটে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে পার্বতীর প্রাণ রক্ষা করে। আর এই স্মৃতি কে ধরে রাখার জন্য প্রবর্তন হয় এই যুক্ত লিঙ্গ পূজা । (ভাগবত, নবম স্কন্ধঃ৫৯৮)

এর পর পার্বতী নিজ যৌন চাহিদা মিটা তো তার পিছনের রাস্তা অর্থাত়্ …. দিয়ে। আর মহাদেব যেহেতু লিঙ্গ কাটার পর পার্বতীর যৌন চাহিদা পুরা করতে পারত না। তাই পার্বতী অন্যান্য ভগবানদের সাথে ব্যভিচারী লিপ্ত হত। একদিনের ঘটনা। পার্বতী ভগবান়্ বিষ্ণুর সাথে ব্যভিচারী লিপ্ত হয়েছে। ঠিক এমন সময় সেখানে গণেশ এসে হাজির। গণেশ ছিল পার্বতীর আপন ছেলে। তখন পার্বতী গনেশের থেকে নিজেকে লুকানোর জন্য নিজ চেহারা তুলশীর চেহারা পরিবর্তন করে ফেলে। তুলশীর সাথে গনেশের পূর্ব থেকে যৌন সম্পর্ক ছিল। তখন গণেশ নিজ মা পার্বতী কে তুলসী ভেবে তার সাথে ব্যভিচারী লিপ্ত হয়।

পরবর্তী তে এই ঘটনা শিব জানতে পেরে অভিশাপ দিয়ে নিজ ছেলে গনেশের মাথা হাতির মাথায় পরিবর্তন করে দেয় ।
(স্কন্ধ পুরাণ, নাগর খন্ডম ৪৪৪১, পৃঃ১-১৬) এই হলো শিব এবং শিবলিঙ্গের ইতিহাস।

আর রামের কৃষ্ণের কথা সবাই কমবেশি জানে। কৃষ্ণ তার আপন মামী রাধা কে গভীর রাতে একা পেয়ে ধর্ষণ করে, অতঃপর রাধাও ধর্ষণ উপভোগ করে।
পরিশেষে উভয় বিয়ে করে। উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী কৃষ্ণ ১৬১০০ গোপী নি বা রক্ষিতা পালন করতো। অর্থাৎ সারাটি জীবন হিন্দু দের এই প্রিয় দেবতা যৌন লীলা বা কৃষ্ণ লীলা করে কাটিয়ে দিয়েছে। এরকম প্রায় প্রতিটি তথাকথিত দেব দেবার
জীবনে রয়েছে অজস্র লাম্পট্য এবং অশ্লীলতায় পরিপূর্ণ। যেই লাম্পট্যের ছাপ তাদের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মন্দির গুলোতেও আজও বিদ্যমান।

ভারতে যৌনতার ইতিহাস নতুন নয়, মালাউনরা শত শত বছর ধরে মন্দিরের ভিতর থেকেই যৌনলীলা চালিয়ে আসছে -
( http://goo.gl/7hWeR2 )
হিন্দুদের অশ্লীল "খাজুরাহো মন্দির"
চিত্র -
( http://goo.gl/JKdR14 )
ভারতে হিন্দু মন্দিরে বিভিন্ন মূর্তির যৌন মিলনের প্রকাশ্য অশ্লীল দৃশ্য-
( http://goo.gl/w9KdM9 )
হিন্দু ধর্মের অশ্লীলতার ধারাবাহিকতা অনুযায়ী এখনো পর্যন্ত মন্দিরের পুরোহিত, ধর্মগুরু,যোগীরা সেই ঐতিহ্য বজায় রেখে আসছে। ভারতে হিন্দুদের ধর্মগুরু আশারাম বাপুর ভয়বহ যৌন জীবন প্রকাশ। মহিলা দর্শনার্থীদের বিভিন্ন কৌশলে সে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করতো। কেউ গর্ভবতী হলে তার গর্ভপাতের ব্যবস্থা করে দিত। তার চেহারা সমাজে প্রকাশ হয়ে গেলে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে-
( http://goo.gl/OnWvHR )
( http://goo.gl/xZS3Ie )
( http://goo.gl/2eOFu4 )
ভূত তাড়ানোর নামে মহিলার সাথে যৌনসঙ্গম করলো পুরোহিত-
( http://goo.gl/LfnpQN )
ভারতে দুই কিশোরীকে ধর্ষনের দায়ে পুরোহিত গ্রেফতার -
( http://goo.gl/MAKHb9 )

স্থানীয় সিঙ্গারচোলি নামক একটি মন্দিরে
প্রতিদিন নিয়মিত যেতেন ওই গৃহবধূ। মাসখানেক আগে মন্দিরের পুরোহিত সন্তোষ কুমার কৌশিক ওই গৃহবধূকে বলে সে অশুভ আত্মার খপ্পরে পড়েছে। এ কারণে বিশেষ পূজা আয়োজনের পরামর্শও দেয় ওই পুরোহিত। এ সময় সে নিজেই এই পূজা সম্পন্ন করবে বলেও জানায়। ভূত তাড়ানোর নামে সেই গৃহবধূকে ধর্ষণ করেছে এক মন্দির পুরোহিত-
( http://goo.gl/QvgQso )
একাধিক ভণ্ড ধর্মীয় গুরু বা সাধুর বিরুদ্ধেও ধর্ষণের অভিযোগের খবর বেরিয়েছে। মামলাও হয়েছে এসব ঘটনায়।
এবার সেরকমই এক ভণ্ড সাধুর খপ্পরে পড়ে সতীত্ব হারালেন চল্লিশ বছরের এক মার্কিন নারী-
( http://goo.gl/0tKjAv )
হিন্দু ধর্মের একটা প্রাচীন বৈশিষ্ট্য হচ্ছে সেবাদাসী প্রথা। অর্থাৎ কিছু হিন্দু মহিলারা মন্দিরে থাকে এবং পুরোহিতদের যৌন চাহিদা পুরন করে থাকে। ইউটিউবে এমন অনেক ডকুমেন্টেরি পাবেন সেবাদাসী বা দেবদাসীর উপর। সেই ভারতে এখনও নির্মম সেবাদাসী (পুরোহিতের যৌনদাসী) প্রথা বিদ্যমান। কিছুদিন আগে খবর বেরিয়েছে, শুধু দুই রাজ্যতে
(অন্ধ্রপ্রদেশ ও তেলেঙ্গানা) সেবাদাসীর সংখ্যা ৮০ হাজার -
( http://goo.gl/EoazDa )
হিন্দু সাধুদের বদচরিত্রের আরো একটি নমুনা হচ্ছে "কুম্ভ মেলা"। এই মেলায় লক্ষ লক্ষ হিন্দু পুরুষ মহিলা উলঙ্গ হয়ে উৎযাপন করে। হিন্দু নাংগা সাধুদের উলঙ্গ পুজা বা কুম্ভ মেলা।
( না দেখাই ভালো ) -
( http://goo.gl/1dfrDY )
ভারতের উত্তরাঞ্চলের
এলাহাবাদে কুম্ভ মেলায় যোগ দেয়ার জন্য প্রায় তিন কোটি উলঙ্গ
হিন্দু ধর্মাবলম্বী
সন্ন্যাসী, ও তীর্থযাত্রী
একত্রিত হয়েছে-
( http://goo.gl/CSvWPI )
কতটুকু বিকৃত মন মানসিকতা থাকলে ইনসেস্ট বা অযাচারের মত পৈশাচিক যৌন সম্পর্ক করা সম্ভব সেটা হিন্দুদের না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। যেহেতু এই ভয়নক অশ্লীল কর্ম তাদের দেবতাদের মধ্যে বিরাজমান ছিলো সূতরাং নোংরা ধর্মীয় উত্তরাধিকারী সূত্রে হিন্দুরাও এর চর্চা করে। ইনসেস্ট বা অযাচারের দেশ ভারত। নিজের পরিবারের লোকদের (বাবা,মা, ভাই, বোন, চাচা, চাচী,
মামা,মামী) দ্বারাই ৭৬% মানুষ শারীরিক সম্পর্ক করে থাকে। বিবিসির ডকুমেন্টারি -
( http://goo.gl/RPHlGZ ) (#collectedl/13cBej)
আর অভ্যাস যে তাদের কতটুক মজ্জাগত তার প্রমান হচ্ছে হিন্দুদের অন্যতম নেতা পাপাত্মা গান্ধীর ছেলে। নিজের মেয়েকেই ধর্ষণ করেছিলেন পাপাত্মা গান্ধীর ছেলে-
( http://goo.gl/Akpli1 )

গন্ধীর লম্পট্যপরবর্তীতে সেই নাতীকে গান্ধী নিজের কাছে এনে রাখে এবং বাকি জীবন আপন নাতিকেই রক্ষীতা বানিয়ে নিজের সাথেই রাখে। এরকম অযাচারের ঘটনা হিন্দুদের মধ্যে অসংখ্য হচ্ছে সেটা পূর্বেই বলা হয়েছে। তারপরও দুই একটি নমুনা হিসেবে দেয়া যেতে পারে -
এবার হায়দ্রাবাদের কাঞ্চনবাগ এলাকায় ১৪ বছরের
এক কিশোরীকে ধর্ষণ করেছে তার চাচা-
( http://goo.gl/xnUzK2 )
সৎ বাবার হাতে দিনের পর দিন ধর্ষিণের শিকার হয়েছে এক কিশোরী। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের তেলেঙ্গানার
রঙ্গারেড্ডি জেলার মেডচাল এলাকায়। এই ঘটনায় উত্তাল
রাজ্য। গত এক বছর ধরে ১৪ বছরের ওই স্কুলছাত্রীটিকে
দিনের পর দিন ধর্ষণ করেছে তারই সৎ বাবা। এমনকী
ক্রমশ এই ঘটনা চলতে চলতে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে পড়ে-
( http://goo.gl/CwWUo0 )

পৃথিবীতে একজন সন্তানের সবচেয়ে বড় আশ্রয় কি? এই
প্রশ্ন করা হলে উত্তর খোঁজার জন্য খুব বেশি সময় নিতে হয় না কাউকে। এক মুহূর্তের ব্যবধানেই উত্তর আসবে পিতা-মাতা। সভ্যতার ঊষালগ্ন থেকেই এই বিশ্বাস প্রবহমান। কিন্তু সেই আশ্রয় যখন কদর্য মনোবৃত্তির তাড়নায় ভেঙ্গে পড়ে তখন বিস্ময়, অবিশ্বাস, হতাশা আর ঘৃণা ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। যে পিতা সন্তানের প্রথম ও শেষ আশ্রয়, যে পিতা সন্তানকে আগলে রাখেন সব অশুভ থেকে, সেই পিতা নামধারী এক পাষণ্ডই হিন্দু মালাউন ধর্ষণ করেছে তার কিশোরী কন্যাকে, অতঃপর হত্যাও-
( http://goo.gl/57A20D )
ভারতের হরিয়ানা রাজ্যে এবার এক গৃহবধূকে ধর্ষণ করলো নিজের শ্বশুর ও ভাসুর -
( http://goo.gl/Xa7a8t )
ভারতে ১২ বছরের নাবালিকা কন্যাকে ধর্ষণ করতো মালাউন বাবা। নির্যাতিতা নাবালিকা চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী।
নির্যাতিতা নাবালিকা মেয়েটি জানিয়েছে, তার যখন ছয় বছর বয়স ছিল তখন থেকেই তাকে তার বাবা ধর্ষণ করত। ধর্ষণের আগে তার বাবা তার মাকে অজ্ঞান করার
ওষুধ খাইয়ে দিত যাতে ঘটনার কথা তার মা জানতে না পারে। মা অজ্ঞান হয়ে গেলেই মেয়ের উপর পৈশাচিক
অত্যাচার শুরু করত বাবা-
( http://goo.gl/KcFWfj )
কত নিকৃষ্ট হলে এমন কাজ করা সম্ভব ? যেহেতু তারা হিন্দু মালাউন তাই তাদের পক্ষে এসব সম্ভব। দেখুন মালাউনদের বিকৃত রুচি, মেয়ে-জামাইয়ের সন্তান গর্ভে ধারণ করলো মা-
( http://goo.gl/pHWRXO )
ভারতে নিজের কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে
এক বাবাকে আটক করেছে পুলিশ। হরিয়ানা রাজ্যের
সোনেপাত গ্রামের ওই কিশোরী পুলিশকে জানায়, তার
বাবা তাকে উপর্যুপরি ধর্ষণ করেছে-
( http://goo.gl/hRXK64 )
ধর্ষণের রাষ্ট্র ভারতে ঘটেছে আরো একটি ন্যাক্কার জনক ঘটনা। ভারতের মেয়েরা নিজের বাবার কাছেওসুরক্ষিত না তা প্রমান করে দিল এই নরপিচাশ। বাবার হাতেই ধর্ষিত হলোনাবালিকা -
( http://goo.gl/FFRMnl )
ভারতের শিলিগুড়িতে মায়ের পরে ১১ বছরের বোনকে ধর্ষন ও খুন করল ভাই-
( http://goo.gl/1b19cw )

হিন্দু উৎপাদন কেন্দ্র ভারত হচ্ছে সারাবিশ্বে ধর্ষনের রাজধানী। কতটা ভয়াবহ অবস্থা এখানে নিজের চোখেই দেখুন। ২০১০ সালের হিসাব অনুযায়ী প্রতি ঘন্টায় ভারতের দুজন মহিলা ধর্ষন হয়ে চলেছে ক্রমাগত। গত বছরে ২০,৭৩৭ জন মহিলা ধর্ষন হয়েছে এদেশে। যা বিগত বছর গুলির তুলনায় ৭.২ শতাংশ বেশী। আর ভারত বর্ষের মধ্যে ধর্ষনের মাত্রা সবথেকে বেশী মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে। মধ্যপ্রদেশ বছরে ধর্ষনের পরিমান ৩০১০ টি যা দেশের মোট ধর্ষনের ১৪.৫ শতাংশ। এর পরেই পশ্চিমবঙ্গ এখানে বিগত বছরে ধষর্নের মোট ঘটনা ঘটেছে ২.১০৬ টি। যার মধ্যে গন ধর্ষনের ঘটনা ঘটেছে ৯৩ টি। এর পরেই স্থান পেয়েছে উত্তর প্রদেশ (১,৬৪৮) ,বিহারে (১,৪৫৫) এবং
রাজস্থান (১.২৩৮) ধর্ষনের ক্ষেত্রে ৯২.৫ শতাংশ ঘটনার
ক্ষেত্রে দেখা গেছে ধর্ষক ধর্ষিতার পরিচিত কেউ। ৬৯০২ টি ধর্ষনের ক্ষেত্রে দেখা গেছে ধর্ষক ধষির্তার প্রতিবেশি।
পরিবারের বাবা অথবা ভাই-দাদার কাছে ধর্ষন হয়েছে
এমন ঘটনা ৪০৫ টি। আত্মীয়ের দ্বারা ধর্ষনহয়েছে এমন ঘটনা ১৪৪৮ টি। ৯০ শতাংশ ধর্ষনের ঘটনায় ধষর্ক ও ধষির্তার সুসম্পর্ক ছিলো। তারা একে অপরের সাথে কথাবার্তা বলতো। ১৮-৩০ বছরের মহিলার বেশি ধর্ষিত হয়েছে। ধর্ষক এর বয়স বেশি ভাগ ক্ষেত্রে ৩০-৫০ বছর। দেশে ধর্ষন হওয়া মেয়েদের মধ্যে ৬১৭ জন ১০ বছরের
নিচে। ৪,৫০৭ জন ১০-১৮ বছরের। নারীদের উপর
অত্যাচারে সবর্চ্চ স্থান অন্ধ্রপ্রদেশের। দেশের মোট অভিযোগ দায়ের করা ঘটনার ১৩.৩ শতাংশ অন্ধ্রপ্রদেশে।
ধর্ষনের ও অন্যান্য নারী অত্যাচারে পশ্চিমবঙ্গ ক্রমবর্ধমান। এখানে মোট নারী নির্যাতনের ঘটনা ২২৬৭৪ টি। যা বিগত বছরে ছিলো ১৭৫৪৬ টি। ২০০৮ সালে এরাজ্যে গনধর্ষন হয়েছে ৯৩টি। ধর্ষন হয়েছে ২০৯৫ টি। যৌন বৃত্তি করানোর জন্য নারী অপহরন হয়েছে ১৩৭ টি। মোট নারী অপহরনের সংখ্যা ১৮২৯ টি। ইভটিজিং এর
অভিযোগ দায়ের করা সংখ্যা ১০২ টি। পনের জন্য পুড়িয়ে মারা হয়েছে ২৪ জনকে। অন্য উপায়ে পনের জন্য খুন হয়েছে ৫৪ জন। পনের পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করা হয়েছে
৩৭ জনকে। অন্যউপায়ে পনের জন্য খুন করার চেষ্টা করা
হয়েছে ৩৩০ জন মহিলাকে।পনের জন্য আগুনে পুড়ে
আত্মহত্যা করেছেন ১২৭ জন। অন্যউপায়ে পণ প্রথার কারনে আত্মহত্যা করেছে ৩২৫ জন। শ্বশুর বাড়ীর অত্যাচারের স্বীকার ১৩৯৪৭ জন মহিলা। ১৮ বছরের
নিচে নারী পাচারের ঘটনা ধরা পরেছে ৪ টি। এই যাবতীয় তথ্যশুধু সেই সব নারীদের যারা প্রকাশ্যে এনেছেতাদের উপর অত্যাচারের কথা।পর্দার অন্তরালে এসংখ্যা শতগুন
বেশি। আরো একটিসমীক্ষায় জানা যায় ,দুই তিন বছর
আগেই ভারতে প্রতিআধঘন্টায় একজন করে মহিলা ধর্ষনের শিকার হচ্ছেন বলে এক সমীক্ষায় জানা গেছে।
কমনওয়েলথ হিউম্যান রাইটস ইনিসিয়েটিভের একটি সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্য।

২০০১ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ভারতের ২৮টি রাজ্য ও
৭টি কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে মোট ২ লক্ষ ৭২ হাজার ৮৪৪টি অপরাধের ঘটনা লিপিবদ্ধ হয়েছে তার মধ্যে ২ লক্ষ ৬৪ হাজার ১৩০টিই ধর্ষনের ঘটনা বলে লিপিবদ্ধ হয়েছে। অর্থাৎ গড়ে প্রতিদিন ৫৬টি ধর্ষনের ঘটেছে। কেন্দ্রশাসিত
অঞ্চলগুলির মধ্যে দিল্লিতেই গত ১৩ বছরে ৮০৬০টি
ধর্ষনের ঘটনা ঘটেছে। সমীক্ষ্ থেকে আরও ভয়ঙ্কর যে তথ্যটি উঠে এসেছে তা হল গত ১৩ বছরে ধর্ষনের হার
বেড়েছে প্রায় ৫২ শতাংশ। ২০০১ সালে যেখানে গোটা
ভারতে ধর্ষনের সংখ্যা ছিল ১৬০৭৫টি সেখানে ২০১৩
তালে তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৩৩৭০৭টি। আর দিল্লিতে এই বৃদ্ধির পরিমাণ ৩২৫ শতাংশ। ধর্ষণের পরিসংখ্যানে
মধ্যপ্রদেশের পরেই রয়েছে রাজস্হান (৩২৮প্ত), মহারাষ্ট্র
(৩০৬৩ ), উত্তরপ্রদেশ (৩০৫০) ও তামিলনাড়ু (৯২৩)৷
এনসিআরবি- এর তথ্য অনুযায়ী, অধিকাংশ ধর্ষণে পরিবারের সদস্য, আত্মীয়স্বজন জড়িত। ভারতে প্রতি আধ ঘন্টায় একজন মহিলা ধর্ষিতা হয়-
( http://goo.gl/oLnawk )
প্রতিদিন ২৪টি শিশু ধর্ষিত হচ্ছে ভারতে-
( http://goo.gl/F2Gu8z )
দিনে গড়ে ৯৩ জন মহিলা ধর্ষিত হয় ভারতে, প্রতিবেদন দেখুন-
( http://goo.gl/1ZUmRg )
পরিসংখ্যান ক্রমে বেড়েই চলেছে। পরবর্তী হিসাবে ভারতে প্রতিদিন ধর্ষিত হচ্ছে ৯২ নারী-
( http://goo.gl/XIJn3A )
শীর্ষ দশটি ধর্ষনকারী দেশের মধ্যে ভারতের স্থান চতুর্থ-
( http://goo.gl/5Gbzs4 )

ভারতে প্রতি বছর ৩০ লক্ষ শিশুকে যৌন ব্যবসায়
নামতে বাধ্য করা হচ্ছে-
( http://goo.gl/iJx44n )
উইকিপিডিয়াতে ইন্ডিয়ার ধর্ষনের পরিসংখ্যান, শুধু
২০১৩ সালেই ভারতে ২৪৯২৩ টা ধর্ষন হয়েছে-
( http://goo.gl/ziIRa4 )
এই মালাউন হিন্দু দেশ ইন্ডিয়া এতই নোংরা যে, এখানে অর্থনীতির এক বিরাট অংশ আসে পতিতাবৃত্তি বা দেহব্যাবসা করে - হিন্দুরা ইন্ডিয়াতে তাদের শিশুদের দিয়ে দেহব্যবসা করে দেশের অর্থনৈতির চাকা ঘুরায় আর পেট চালায়। দেখুন ভারতে শিশু যৌন ব্যাবসা এখন ৩৪ কোটি ডলারের ইন্ডাস্ট্রি -
( http://goo.gl/OBbx2n )
ভারতে প্রতি বছর ৩০ লক্ষ শিশুকে যৌন ব্যবসায় নামতে বাধ্য করা হচ্ছে-
( http://goo.gl/iJx44n )
ভারতের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের ধর্ষন এবং ধর্ষন প্রসঙ্গে তাদের কিছু আলোচিত বক্তব্য- সম্প্রতি ভারতের
উত্তর প্রদেশে এক সাথে দুই বোনধর্ষিত হওয়ার ঘটনায় এক উদ্ভট মন্তব্য "‘কখনও কখনও ধর্ষণ ভালো’! বলে
আলোচনায় এসেছে ইন্ডিয়ার ক্ষমতাসীন দল বিজেপি( ভারতীয় জনতা পার্টি) জোটের এক প্রতিমন্ত্রী, -
( http://goo.gl/esr9Lz )
ভারতে ধর্ষণ নিয়ে ভারতের রাজনীতিকদের স্বভাব সুলভ মন্তব্য-
( http://goo.gl/0hjjrx )
পশ্চিমবঙ্গের ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি ও অভিনেতা তাপস পাল হুমকি দিলো লোক দিয়ে ধর্ষণ
করিয়ে দেবো:
( http://goo.gl/fraq8M )
নির্বাচনের পর ধর্ষন করতে বললো ভারতে মহারাষ্ট্রের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী -
( http://goo.gl/8n84vS )
সিআরপিএফ জওয়ান কতৃক প্রতিবন্ধী নারী ধর্ষণ, ধর্ষণ
থেকে বাঁচতে তরুণীর চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ, কংগ্রেস
নেতা ধর্ষণ করতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার-
( http://goo.gl/fWC6Yo )
ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী দল শিবসেনার এক সাবেক জেলা সহ- সভাপতিকে ধর্ষণের অভিযোগে আটক করা হয়েছে। এর পর তার বাসা থেকে পর্নো সিডি ও ১৫ প্যাকেট ভায়াগ্রা ট্যাবলেট উদ্ধার করেছে পুলিশ-
( http://goo.gl/R9Mmf6 )

এবার আসুন ভারতে হিন্দুদের কিছু ধর্ষনের খবর জেনে নেয়া যাক। একটা কথা মনে রাখবেন, আমি যত সংবাদই দেই না কেন মূলত বাস্তবতার তুলনায় লেগুলো খুবই ক্ষ্মীন। যে দেশে সরকারি হিসাবে প্রতিদিন ৯৩ টা ধর্ষন হয়
সেখানে আমার এই পোস্টে উল্লেখিত ৭০/৮০ টা সংবাদের লিংক খুবই হাস্যকর। গুগলে সার্চ করলে হাজার হাজার
নিউজ পাওয়া যায়॥ আমি শুধু আপনাদের নিকৃষ্ট হিন্দুদের চরিত্রটাই দেখাতে চাচ্ছি। তাহলে চলুন আরো
কিছু ঘটনা জানা যাক - ভারতে যৌন নির্যাতনে প্রাণ হারালেন ৮৪ বছরের বৃদ্ধা-
( http://goo.gl/zGog3k )
দেখুন ভারতে হিন্দুরা কিভাবে প্রকাশ্যে রাস্তায় মহিলাদের গনধর্ষন করে থাকে (ভিডিও) -
( http://goo.gl/1lNFo0 )
এক মালাউন হিন্দু , ছয় বছরের একটি শিশুর গোপনাঙ্গে লোহার রড ঢুকিয়ে বিকৃতকামনা পৈশাচিক রুচি মেটাল -
( http://goo.gl/7neAni )
পর পর তিনবার পুত্র সন্তানের জন্ম দেয়ায় কোলকাতার
এক গৃহবধুকে শ্বশুরবাড়ীর লোকজন জোর করে রেখে এসেছিল সোনাগাছির যৌনপল্লীতে -
( http://goo.gl/1L4wwx )
গরু ধর্ষন করে ধরা খেলো এক মালাউন হিন্দু -
( http://goo.gl/z69IsU )
ভারতে এবার পোল্যান্ডের এক নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। মেয়েকে নিয়ে মথুরা শহর থেকে রাজধানী দিল্লিগামী একটি ট্যাক্সিতে ওঠার পর ধর্ষণের শিকার
হয় সে-
( http://goo.gl/qe1rtw )
ভারতের রাজধানী দিল্লিতে চলন্ত বাসে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নাইজেরিয়ান নারী পর্যটক -
( http://goo.gl/TU5EXD )
অ্যাসিড খাওয়ানোর ভয় দেখিয়ে ধর্ষন করা হল এক যুবতীকে। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষেন পূর্ব দিল্লির অমন
কলোনী এলাকায়-
( http://goo.gl/NKaSO5 )
খাবারের লোভ দেখিয়ে মূক বধির এক কিশোরীকে ধর্ষন
করেছে এক হিন্দু যুবক-
( http://goo.gl/ydWkF1 )

প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

মঙ্গলবার, ১ নভেম্বর, ২০১৬

আপনার Facebook hack থেকে রক্ষা করতে চান? তাহলে এটা পড়ুন



আপনার ফেসবুক প্রোফাইল আপনার বন্ধু তালিকার বাইরের কেউ নিয়মিত দেখে কী না আপনি জানেন না। এমনকি আপনার বন্ধু তালিকায় থাকা কোনও বন্ধুও আপনার সর্বশেষ ছবি কিংবা স্ট্যাটাস দেখেছে কী না আপনি হয়তো জানেন না। আপনার পক্ষে এটা তখনই জানা সম্ভব হয় যখন সেই বন্ধুরা আপনার ফেসবুক কার্যক্রমে লাইক বা কমেন্ট করে।



তবে এখন লাইক বা কমেন্টের দরকার নেই। এমনকি বন্ধু তালিকায় থাকারও প্রয়োজন নেই। এখন আপনি খুব সহজেই বের করতে পারবেন কারা আপনার ফেসবুক প্রোফাইল নিয়মিত দেখে।



যদিও বেশ কিছু অ্যাপের সাহায্যে এই কাজটি করা যায়। সেক্ষেত্রে অনেক সময়ই ফলাফল ঠিক আসে না। আছে নিরাপত্তার হুমকি। অর্থাৎ এসব অ্যাপ ব্যবহার করে এই ফলাফল বের করে আনতে গেলে আইডি হ্যাকের ঘটনা ঘটতে পারে। তাই এসব অ্যাপের সাহায্য বাদ দিয়ে চলুন দেখে নেই নিরাপদিএকটি পদ্ধতি-



    ১. প্রথমে যথারীতি ফেসবুকে লগ-ইন করুন।

    ২. এরপর আপনার টাইমলাইনে ‘অ্যাক্টিভিটি লগ’ অপশনের পাশের অপশনে (যেখানে তিনটি বিন্দু রয়েছে) রাইট বাটন ক্লিক করুন। সেখান থেকে ‘ভিউ পেজ সোর্স’ সিলেক্ট করুন।

    ৩. এ পর্যায়ে কোডভর্তি পুরো একটি পেজ পাবেন যার কিছুই আপনি বুঝবেন না। তবে ভয়ের কিছু নেই। এই পেজটিতে অবস্থান করার সময় ‘কন্ট্রোল+এফ’ (F) বাটন চাপুন। দেখবেন, ওপরে ডান কোণায় একটি সার্চবক্স এসেছে। এই সার্চবক্সে ‘InitialChatFriendsList’ লিখুন।

    ৪. এরপর ‘InitialChatFriendsList’ এর পাশে কতগুলো নম্বরের তালিকা পাবেন। মূলত এই নম্বরগুলোই আপনার টাইমলাইনে যারা এসেছে তাদের ফেসবুক আইডি নম্বর।

    ৫. এখন এই নম্বরগুলো দিয়ে আইডি বের করার জন্য ‘facebook.com’ (ফেসবুক ডটকম) সাইটে যেতে হবে। তারপর ফেসবুক ডটকমের পাশে স্ল্যাশ (/) চিহ্ন দিয়ে যেকোনও একটি নম্বর পোস্ট দিন। যেমন- facebook.com/ 100008223225037। দেখবেন, একটি আইডি চলে এসেছে। অর্থাৎ এই আইডিই আপনার প্রোফাইল দেখে থাকে।

    ৬. এক্ষেত্রে, যে নম্বরটি (আইডি) একেবারে প্রথমেই থাকে সেই আইডিটি আপনার প্রোফাইলে নিয়মিত আসে। এরকম করে পর্যায়ক্রমে সব শেষের আইডিটি হলো যে আপনার প্রোফাইলে সবচেয়ে কম এসেছে।


আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৬

ছাদিছ জামাতের পরিক্ষার পুর্ণাঙ্গ ফলাফল ২০১৬ ইংরেজি



দারুল কিরাত মজিদিয়া ফুলতলী ট্রাস্ট
প্রধানকেন্দ্র-ফুলতলী ছাহেববাড়ি, ছাদিছ জামাতএর ফলাফল
মোট ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা : ৫১৭২জন।
নিয়মিত : ১৯৪৫ জন,
অনিয়মিত : ৭৫০ জন,
ছাত্রী : ২৪৬৭ জন,
মান উন্নয়ন : ১০ জন,
পাশের হার : ৫৫.১২%
দারুল কিরাত মজিদিয়া ফুলতলী ট্রাস্ট
প্রধানকেন্দ্র-ফুলতলী ছাহেববাড়ি,
ডাক-বাদেদেওরাইল, জকিগঞ্জ, সিলেট
ছাদিছ জামাতের ফলাফল
২০১৬ ঈসায়ী, ১৪৩৭ হিজরী,
মোট ছাত্র-ছাত্রী সংখ্যা : ৫১৭২জন
পাশের হার : ৫৫.১২%
ফরিক-০১ (এক)
প্রথম বিভাগ : রোল- ২৪, ৩৭।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল-০৩, ০৪, ০৫, ০৬, ০৯, ১৩, ১৫, ১৭,
১৮, ১৯, ২০, ২৫, ২৬, ২৭, ২৮, ২৯, ৩১, ৩২, ৩৪, ৩৫, ৩৬,
৩৮, ৪১, ৪৩, ৪৫,
৫০, ৫২, ৫৩।
তৃতীয় বিভাগ : রোল-১৪, ৪০, ৪৯।
বহিস্কার : রোল-২১।
ফরিক-০২ (দুই)
প্রথম বিভাগ : রোল-১৩, ৩৭, ৩৮, ৫২।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৫, ০৬, ০৭, ০৮, ০৯, ১০, ১১,
১৪, ১৫, ১৬, ১৭, ১৯, ২০, ২২, ২৩, ২৪, ২৭, ২৮, ৩১, ৩৫, ৩৬,
৩৯, ৪০, ৪২, ৪৩, ৪৪, ৪৫, ৪৭, ৪৮, ৫৩, ৫৪।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০২।
ফরিক-০৩ (তিন)
প্রথম বিভাগ : রোল- ০২, ১৫, ২২, ২৯, ৩৩, ৩৫, ৪২, ৪৬,
৪৯।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৪, ০৬, ০৭, ০৮, ০৯, ১০, ১১,
১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১, ২৩, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ২৮, ৩১, ৩২,
৩৪, ৩৬, ৩৭, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪৩, ৪৪, ৪৫, ৪৭, ৪৮, ৫২, ৫৩।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ৫১।
ফরিক-০৪ (চার)
প্রথম বিভাগ : রোল- ০৮।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০৪, ০৫, ০৬, ০৭, ১১, ১২, ১৩, ১৪,
১৫, ১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১, ২৩, ২৬, ২৭, ২৮, ৩১, ৩৩, ৩৪,
৩৭, ৪১, ৪২, ৪৫, ৪৭, ৪৮, ৪৯, ৫০, ৫২, ৫৩, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ৩৬, ৩৮, ৪৪, ৫৪।
ফরিক-০৫ (পাঁচ)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ০৪, ০৬, ০৮, ১০, ১২, ১৩, ১৪,
১৫, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২১, ২৪, ২৫, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৯, ৪০,
৪১, ৪২, ৪৩, ৪৪, ৪৫, ৪৮, ৫১, ৫৩, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০৩, ৪৭, ৪৯।
ফরিক-০৬ (ছয়)
প্রথম বিভাগ : রোল- ২৮, ৩০।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল-০১, ০৬, ০৮, ১০, ১১, ১৩, ১৫, ১৭,
১৯, ২৩, ২৪, ২৭, ২৯, ৩১, ৩৬, ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪৩, ৪৬, ৪৭,
৪৮, ৪৯, ৫১, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ০৩, ১৪, ১৮, ২০, ২২, ২৬, ৪২,
৫২, ৫৩, ৫৪।
ফরিক-০৭ (সাত)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৫, ১০, ১২, ১৩, ১৫, ১৬, ১৭,
১৯, ২০, ২১, ২২, ২৩, ২৫, ২৬, ৩০, ৩১, ৩২, ৩৪, ৩৬, ৩৭,
৩৮, ৩৯, ৪২, ৪৪,
৪৫, ৪৯, ৫৪, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০৭, ১১, ৪১, ৪৩, ৪৬, ৫১।
ফরিক-০৮ (আট)
প্রথম বিভাগ : রোল- ০২, ৩৫, ৪০।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০৪, ০৫, ০৯, ১০, ১১, ১৩, ১৬, ১৭,
১৯, ২১, ২৫, ২৬, ২৭, ২৮, ২৯, ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৬, ৩৮, ৩৯,
৪১, ৪২, ৪৩, ৪৫, ৪৬, ৪৭, ৪৯, ৫০, ৫১, ৫২, ৫৩, ৫৪।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ১৫, ২৩, ৪৪।
ফরিক-০৯ (নয়
প্রথম বিভাগ : রোল- ৪৭।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০৭, ০৯, ১০, ১৫, ১৭, ১৮, ১৯, ২১,
২৪, ২৫, ২৭, ২৮, ২৯, ৩০, ৩১, ৩২, ৩৬, ৩৭, ৪১, ৪২, ৪৪, ৪৫,
৪৬, ৪৮, ৪৯,
৫৩, ৫৪।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৪, ০৫, ১১, ১২, ১৬, ২০, ৫২।
ফরিক-১০ (দশ)
প্রথম বিভাগ : রোল- ১৯।
দ্বিতীয় বিভাগ: রোল-০৪, ০৫, ০৮, ০৯, ১২, ১৪, ১৫, ১৭, ২১,
২৫, ২৭, ২৮, ২৯, ৩১, ৩৪, ৩৯, ৪০, ৪২, ৪৪, ৪৭, ৪৮, ৫১, ৫২,
৫৪, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০২, ০৩, ০৬, ০৭, ১৬, ১৮, ২৪,
৩০, ৩২, ৩৩, ৪১, ৪৩, ৪৫, ৪৬, ৫০, ৫৩।
ফরিক-১১ (এগার)
প্রথম বিভাগ : রোল- ০১, ০৫।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০৩, ০৪, ০৬, ০৭, ০৮, ১০, ১২, ১৩,
১৪, ১৭, ১৮, ২১, ২৩, ২৫, ২৭, ২৮, ২৯, ৩১, ৩৩, ৩৬, ৩৮, ৪০,
৪৩, ৪৮,
৫০, ৫২, ৫৩।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ১৬, ২২, ৩৫, ৩৭, ৩৯, ৪২, ৪৫,
৪৬, ৪৭।
ফরিক-১২ (বার)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০২, ০৩, ০৪, ০৫, ০৮, ১০, ১৩,
১৫, ১৬, ১৭, ১৯, ২০, ২২, ২৩, ২৪, ৩০, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৫,
৩৬, ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪২, ৪৩, ৪৫, ৪৭, ৪৯, ৫০, ৫১, ৫২, ৫৩,
৫৪, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০৭, ১৪।
ফরিক-১৩ (তেরো)
প্রথম বিভাগ : রোল- ২৯।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০২, ০৩, ০৪, ০৫, ০৬, ১০, ১১,
১২, ১৩, ১৪, ১৫, ২১, ২২, ২৩, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ২৮, ৩০, ৩৩,
৩৬, ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪১, ৪৩, ৪৪, ৪৫, ৪৭, ৪৮, ৪৯, ৫২, ৫৩, ৫৬।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ৩৫, ৫০, ৫৪।
বহিস্কার : ১৭।
ফরিক-১৪ (চৌদ্দ)
প্রথম বিভাগ : রোল- ১৩, ৩৬।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৪, ০৫, ০৯, ১৪, ১৫, ১৮, ১৯,
২০, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ৩০, ৩১, ৩৫, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪৪, ৪৫,
৫০, ৫১,
৫৫, ৫৬।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ৪৭, ৫৪।
ফরিক-১৫ (পনের)
প্রথম বিভাগ : রোল- ৪৯, ৫৬।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০২, ০৪, ০৫, ০৬, ০৭, ০৮, ০৯,
১৩, ১৫, ১৬, ১৭, ২১, ২২, ২৩, ২৬, ২৯, ৩০, ৩১, ৩২, ৩৩,
৩৪, ৩৫, ৩৭, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪২, ৪৪, ৪৬, ৪৭, ৫১, ৫২, ৫৩, ৫৪,
৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ১০।
ফরিক-১৬ (ষোল)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০২, ০৩, ০৪, ০৮, ১০, ১১, ১৩,
১৪, ১৬, ১৮, ২০, ২২, ২৩, ২৪, ২৫, ২৯, ৩১, ৩৩, ৩৪, ৩৫, ৩৭,
৪০, ৪৩, ৪৫,
৫১, ৫৩, ৫৫, ৫৬।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০৬, ০৭, ০৯, ১২, ১৫, ১৭, ১৯, ২১,
২৬, ৩০, ৩৬, ৩৮, ৩৯, ৪২, ৪৬, ৪৭, ৪৯, ৫০, ৫২, ৫৪।
ফরিক-১৭ (সতের)
প্রথম বিভাগ : রোল- ২৭, ২৮, ৩৭।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ০৪, ০৬, ০৭, ১০, ১২, ১৩, ১৪,
১৬, ১৮, ২০, ২১, ২২, ২৩, ২৫, ২৬, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৬, ৩৯,
৪০, ৪১, ৪২, ৪৩, ৪৭, ৪৮, ৪৯, ৫০, ৫২, ৫৩, ৫৪, ৫৬।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০৮।
বহিস্কার : ০৩।
ফরিক-১৮ (আঠার)
প্রথম বিভাগ : রোল- ২০, ৪০।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৮, ২২, ২৩, ২৪,
২৭, ৪২, ৪৪, ৪৬, ৪৮, ৪৯, ৫০, ৫১, ৫২, ৫৩, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৩, ০৬, ০৭, ০৮, ১০, ১৫, ১৯,
২৯, ৩১, ৩৩, ৩৪, ৩৭, ৪৭, ৫৪।
ফরিক-১৯ (উনিশ)
প্রথম বিভাগ : রোল- ০১।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ০৩, ০৪, ০৫, ০৮, ১০, ১৪, ১৭,
১৯, ২৪, ২৫, ২৮, ৩০, ৩২, ৩৫, ৩৭, ৩৯, ৪১, ৪২, ৪৩, ৪৫, ৪৮,
৪৯, ৫০,
৫১, ৫৩।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ১১, ১৩, ১৫, ১৮, ২১, ৩১, ৩৩, ৩৬,
৪৬।
ফরিক-২০ (বিশ)
প্রথম বিভাগ : রোল- ১৬, ৪২, ৪৩, ৪৯, ৫০, ৫৪।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৩, ০৪, ০৫, ০৭, ০৮, ০৯, ১২,
১৩, ১৪, ১৭, ১৯, ২১, ২২, ২৭, ২৮, ২৯, ৩০, ৩২, ৩৪, ৩৫, ৩৮,
৪০, ৪১, ৪৪, ৪৫, ৪৬, ৪৭, ৫১, ৫২, ৫৩, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০৬, ১০।
ফরিক-২১ (একুশ)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ১২, ১৬, ১৯, ২৪, ২৬, ২৭, ২৯, ৩০,
৩৫, ৩৬, ৩৮, ৩৯, ৪২, ৪৩, ৪৪, ৪৫, ৪৭, ৫১।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৭, ১৭, ১৮, ২০, ২১, ২২, ২৮,
৩৩, ৩৪, ৫৪।
ফরিক-২২ (বাইশ)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৩, ০৫, ০৬, ০৭, ০৮, ১৩, ১৫,
১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২২, ২৪, ২৫, ২৯, ৩১, ৩২, ৩৪, ৩৭, ৩৮,
৪০, ৪৪, ৪৬, ৪৭, ৪৮, ৪৯, ৫১, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০৪, ১১, ১৪, ২৭, ২৮, ৩০, ৩৫, ৪১,
৪২, ৪৫, ৫৩।
ফরিক-২৩ (তেইশ)
প্রথম বিভাগ : রোল- ১২, ৫২।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০২, ০৩, ০৪, ০৫, ০৯, ১০, ১১,
১৩, ১৪, ১৫, ১৭, ১৯, ২০, ২১, ২২, ২৩, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ২৯,
৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৫, ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪২, ৪৩, ৪৪, ৪৭,
৫০, ৫১, ৫৩, ৫৫, ৫৬।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০৭, ২৮, ৩৬।
ফরিক-২৪ (চব্বিশ)
প্রথম বিভাগ : রোল- ১৩।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ০৩, ০৪, ০৫, ০৬, ০৭, ০৮, ০৯,
১২, ১৪, ১৫, ১৬, ১৭, ২০, ২২, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ২৮, ৩১, ৩৪,
৩৫, ৩৬,
৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪৩, ৪৬, ৪৮, ৫০, ৫১, ৫৪, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ৩৭, ৪২।
ফরিক-২৫ (পঁচিশ)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ০৫, ০৬, ০৭, ০৮, ১৩, ১৪, ১৬,
১৯, ২১, ২৩, ৩০, ৩১, ৩২, ৩৫, ৩৬, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১, ৪২,
৪৫, ৪৭, ৪৮, ৪৯, ৫০, ৫১, ৫২, ৫৩, ৫৫, ৫৬।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০৩, ০৪, ০৯, ১২, ১৭, ২০, ২২, ২৪,
২৭, ২৮, ২৯, ৩৭, ৪৪, ৪৬।
ফরিক-২৬ (ছাব্বিশ)
প্রথম বিভাগ : রোল- ৩৪, ৪৫।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ০৩, ০৬, ০৮, ১২, ১৩, ১৯, ২৩,
২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ২৯, ৩১, ৩৫, ৩৬, ৩৭, ৪০, ৪১, ৪২, ৪৩, ৪৬,
৪৮, ৪৯, ৫০,
৫৩, ৫৪, ৫৫, ৫৬।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ১০, ১৪, ১৭, ১৮, ২১, ২৮, ৩২, ৩৯,
৪৪।
ফরিক-২৭ (সাতাশ)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০৩, ০৪, ০৮, ০৯, ১২, ১৪, ২১, ৩৪,
৩৫, ৩৬, ৩৭, ৩৮, ৪১, ৪২, ৪৬, ৪৮, ৫১, ৫২, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০৭, ১৩, ১৫, ১৮, ১৯, ২০, ২৩, ২৪,
২৫, ২৯, ৩০, ৩২, ৩৯, ৪০, ৫০, ৫৪।
ফরিক-২৮ (আটাশ)
প্রথম বিভাগ : রোল- ২১, ৩৭, ৪৭।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০৩, ০৪, ০৫, ০৬, ০৯, ১১, ১৩, ১৪,
১৬, ১৭, ২০, ২৭, ২৯, ৩২, ৩৪, ৩৬, ৪১, ৪২, ৪৫, ৪৬, ৪৯, ৫০।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ২৩, ২৪, ২৬, ৩১, ৫৫, ৫৬।
ফরিক-২৯ (উনত্রিশ)
প্রথম বিভাগ : রোল- ১১।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ১২, ১৪ ১৫, ১৬, ২০, ২৪, ২৫,
২৬, ২৯, ৩২, ৩৪, ৩৫, ৪০, ৪৪, ৪৫, ৫২, ৫৩, ৫৬।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৬, ০৭, ১৮, ২৭, ২৮, ৩১, ৩৬,
৩৯, ৪১, ৪৬, ৪৯, ৫০, ৫১।
ফরিক-৩০ (ত্রিশ)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০৫, ০৭, ১৭, ১৯, ২১, ২৪, ২৯, ৩৫,
৩৭, ৩৯, ৪৬, ৫১।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৩, ০৪, ০৬, ০৮, ১২, ১৩, ১৫,
১৮, ২০, ২৬, ৩১, ৩২, ৩৪, ৩৮, ৪৩, ৪৭, ৪৮, ৫২, ৫৩, ৫৪।
ফরিক-৩১ (একত্রিশ)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০২, ০৩, ০৪, ০৭, ০৮, ০৯, ১৫,
১৭, ১৮, ২১, ২৩, ২৫, ২৬, ২৯, ৩১, ৩৩, ৩৪, ৩৫, ৩৬, ৩৭,
৪৩, ৪৭, ৪৮,
৫৪, ৫৫, ৫৬।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ১৪, ১৬, ২০, ২৪, ২৭, ৩৮, ৩৯, ৪১,
৪৪, ৪৬, ৪৯, ৫৩।
ফরিক-৩২ (বত্রিশ)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০২, ০৫, ১০, ১১, ২০, ২৫, ২৭,
২৯, ৩০, ৩১, ৩৩, ৩৫, ৩৬, ৩৭, ৪০, ৪১, ৪৮, ৫২, ৫৩, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ১৩, ১৪, ১৫, ১৬, ১৭, ২২, ২৮, ৩২,
৩৪, ৩৮, ৪২, ৪৬, ৪৭, ৫৪, ৫৬।
ফরিক-৩৩ (তেত্রিশ)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ০৩, ০৪, ০৮, ১০, ১২, ১৩, ১৪,
১৫, ১৬, ১৭, ১৯, ২১, ২৩, ২৪, ২৭, ২৯, ৩০, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪,
৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪১, ৪২, ৪৩, ৪৫, ৪৬, ৪৭, ৪৮, ৫২, ৫৩।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ১১, ২৮, ৩৬, ৪৪, ৫০, ৫৫।
ফরিক-৩৪ (চৌত্রিশ)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০৬, ১৩, ১৪, ১৯, ২৯, ৩০, ৩২, ৩৬,
৩৭, ৪০, ৪৩, ৪৪, ৪৮, ৪৯, ৫৩, ৫৪, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ০৪, ০৯, ১২, ১৫, ১৬, ১৭, ১৮,
২২, ২৫, ২৬, ৩৩, ৩৮, ৪৬, ৫১।
ফরিক-৩৫ (পঁয়ত্রিশ)
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ০১, ০৩, ০৪, ০৬, ০৯, ১০, ১৯, ২৩,
২৪, ২৫, ২৯, ৩০, ৩৬, ৩৮, ৪৬, ৫৫।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ০২, ০৫, ০৮, ১২, ১৫, ১৮, ৩৩, ৩৭,
৪৭, ৪৮, ৫১, ৫৩।
.............................................................
ফরিক- অনিয়মিত
প্রথম বিভাগ : রোল- ১৫৯, ৫১৮, ৫৯৯।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ৫, ৮, ১৬, ২০, ২১, ২৪, ২৫, ৩৮, ৪৪,
৪৬, ৪৭, ৪৯, ৫৫, ৫৬, ৬০, ৬১, ৬৬, ৭৪, ৭৭, ৭৯, ৮১, ৮৬, ৯২,
৯৪, ৯৬, ৯৮, ৯৯, ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১২, ১১৭, ১২০, ১২২,
১২৫, ১২৬, ১২৭, ১২৯, ১৩৩, ১৪০, ১৪৮, ১৪৯, ১৬৭, ১৭১, ১৭৩,
১৮২, ১৮৮, ১৯২, ২০২, ২০৪, ২০৫, ২০৭, ২১৩, ২১৭, ২২৮,
২৩০, ২৩৬, ২৩৯, ২৪২, ২৪৪, ২৪৯, ২৫৫, ২৫৬, ২৫৮, ২৫৯,
২৬১, ২৬৪, ২৭১, ২৮৫, ২৯১, ২৯৫, ২৯৭, ২৯৮, ২৯৯, ৩০৭,
৩১৩, ৩১৯, ৩২০, ৩২৫, ৩২৮, ৩৩৬, ৩৪৯, ৩৫৪, ৩৫৭, ৩৬১,
৩৬২, ৩৭২, ৩৭৪, ৩৭৫, ৩৭৮, ৩৮০, ৩৮২, ৩৮৫, ৩৮৬, ৪০৪,
৪০৬, ৪০৮, ৪১২, ৪১৫, ৪২১, ৪২২, ৪২৬, ৪২৭, ৪৩৪, ৪৩৯, ৪৭১,
৪৯৫, ৫০১, ৫০৪, ৫০৮, ৫০৯, ৫১৩, ৫১৯, ৫২১, ৫২৩, ৫৩৩,
৫৩৭, ৫৪৯, ৫৬৬, ৫৮৮, ৫৯৩, ৫৯৪, ৬০০, ৬০৮, ৬১৪, ৬২০,
৬২৪, ৬২৭, ৬৩১, ৬৩৭, ৬৩৯, ৬৪০, ৬৪৪, ৬৪৫, ৬৫২, ৬৫৩,
৬৫৫, ৬৬৮, ৬৮৭, ৬৯২, ৬৯৫, ৬৯৬, ৭০৫, ৭১১, ৭১২, ৭১৪,
৭২৩, ৭২৪, ৭২৫, ৭৩২, ৭৩৪, ৭৩৭, ৭৪১, ৭৪২, ৭৪৬।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ১, ১৪, ১৮, ২২, ২৬, ৪১, ৪২, ৪৩, ৫২,
৫৩, ৫৮, ৬৩, ৬৪, ৬৫, ৬৯, ৮৮, ৯০, ৯৩, ১০৪, ১০৬, ১১৩,
১১৪, ১১৮, ১৩০, ১৩১, ১৩২, ১৩৪, ১৩৫, ১৩৬, ১৩৯, ১৫০,
১৬০, ১৬১, ১৬৪, ১৭০, ১৭৬, ১৮১, ১৮৩, ১৮৫, ১৮৬, ১৯৪, ১৯৫,
২০৬, ২০৯, ২১০, ২১৬, ২১৮, ২২৭, ২৩২, ২৩৭, ২৪১, ২৪৭,
২৬২, ২৭২, ২৭৬, ২৮৬, ২৯০, ৩০৬, ৩১২, ৩১৫, ৩২৩, ৩৩১,
৩৩৩, ৩৩৮, ৩৪৫, ৩৪৮, ৩৫৩, ৩৫৬, ৩৫৮, ৩৬০, ৩৬৮,
৩৭৬, ৩৮৩, ৩৮৪, ৩৮৮, ৩৮৯, ৩৯৩, ৩৯৮, ৪০২, ৪০৯, ৪১০,
৪১৯, ৪২৯, ৪৩৩, ৪৩৬, ৪৩৮, ৪৪৭, ৪৫৩, ৪৫৪, ৪৫৫, ৪৬২,
৪৬৩, ৪৬৪, ৪৬৫, ৪৬৬, ৪৭০, ৪৭৫, ৪৭৮, ৪৮৪, ৪৮৬, ৪৯১,
৪৯২, ৪৯৯, ৫০০, ৫০৭, ৫১০, ৫১৪, ৫১৬, ৫২৬, ৫৩১, ৫৩৪, ৫৩৫,
৫৩৯, ৫৪২, ৫৪৩, ৫৪৪, ৫৪৭, ৫৪৮, ৫৫৩, ৫৫৫, ৫৫৬, ৫৭৭, ৫৭৯,
৫৮৩, ৫৮৫, ৫৯০, ৫৯১, ৫৯৬, ৬০৪, ৬০৯, ৬১০, ৬১৬, ৬১৯,
৬২৩, ৬২৫, ৬৪২, ৬৪৯, ৬৫১, ৬৫৪, ৬৬০, ৬৬১, ৬৭০, ৬৭২,
৬৭৯, ৬৮১, ৬৮৬, ৬৮৯, ৬৯০, ৬৯৩, ৭০৪, ৭০৮, ৭১৩, ৭৩০,
৭৩৩, ৭৩৫, ৭৩৬, ৭৩৯, ৭৪৪, ৭৪৮।
...........................................................
ফরিক- মানোন্নয়ন
প্রথম বিভাগ : নাই।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ১, ৩, ৫, ৬, ৯।
তৃতীয় বিভাগ : রোল- ৪, ৭, ৮।
................................................
ফরিক- (ছাত্রী)
প্রথম বিভাগ : রোল- ৩১, ৪৩, ১২২, ১৫০, ১৯৪, ২৫৮, ৪২২,
৫০৪, ৫২৭, ৫৪৩, ৬৩২, ৬৫০, ৬৮৮, ৬৯৫, ৭৩৯, ৯৩০, ১১৫৯,
১৩২৯, ১৩৭৬, ১৪০৪, ১৪৬৮, ১৫৪৬, ১৫৮৭, ১৮৫১, ২০১৯,
২২৬১।
দ্বিতীয় বিভাগ : রোল- ১,২, ৩, ৪, ৫, ১১, ১২, ১৩, ১৮, ২১,
২৩, ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৫, ৩৬, ৩৯, ৪২, ৪৫, ৪৭, ৫১, ৫২, ৬১,
৬৩, ৬৬, ৬৮, ৭০, ৭৮, ৮৫, ৮৬, ৯৩, ৯৭, ৯৮, ১০৬, ১১২, ১১৩,
১১৪, ১১৫, ১১৭, ১১৮, ১১৯, ১৩০, ১৩১, ১৩২, ১৩৩, ১৩৬, ১৪০,
১৪৩, ১৪৬, ১৪৮, ১৪৯, ১৫২, ১৫৩, ১৫৪, ১৫৫, ১৫৬, ১৬৬, ১৬৭,
১৭০, ১৭৩, ১৭৫, ১৭৭, ১৭৮, ১৮০, ১৮২, ১৮৪, ১৮৬, ১৮৭, ১৮৮,
১৯৩, ১৯৫, ১৯৬, ২০০, ২০১, ২০২, ২০৭, ২১৬, ২২৪, ২২৫, ২২৮,
২৩০, ২৩৪, ২৩৮, ২৪০, ২৪১, ২৪৬, ২৪৭, ২৪৯, ২৫১, ২৫৫,
২৫৬, ২৫৭, ২৬৫, ২৬৭, ২৬৮, ২৭২, ২৭৪, ২৭৫, ২৭৬, ২৭৮,
২৭৯, ২৮০, ২৮২, ২৮৭, ২৯৫, ২৯৬, ৩০১, ৩০৩, ৩০৫, ৩০৬,
৩১৬, ৩১৭, ৩১৮, ৩২১, ৩২২, ৩২৩, ৩২৪, ৩২৫, ৩২৮, ৩৩০,
৩৩১, ৩৩৬, ৩৩৮, ৩৩৯, ৩৪০, ৩৪২, ৩৪৩, ৩৪৪, ৩৪৫,
৩৪৭, ৩৪৯, ৩৫১, ৩৫৩, ৩৬০, ৩৬১, ৩৬৮, ৩৭১, ৩৭৩, ৩৭৪,
৩৭৮, ৩৭৯, ৩৮০, ৩৮৩, ৩৮৬, ৩৮৮, ৩৯৬, ৩৯৮, ৩৯৯,
৪০১, ৪০৮, ৪০৯, ৪১০, ৪১৫, ৪১৬, ৪১৭, ৪১৮, ৪২৫, ৪৩৩, ৪৩৮,
৪৪৭, ৪৪৯, ৪৬০, ৪৬২, ৪৬৫, ৪৬৬, ৪৬৭, ৪৭০, ৪৭২, ৪৭৩,
৪৭৪, ৪৮৫, ৪৯৩, ৪৯৪, ৪৯৬, ৪৯৮, ৫০৬, ৫০৯, ৫১০, ৫১১, ৫১২,
৫১৩, ৫১৫, ৫১৮, ৫২২, ৫২৩, ৫২৪, ৫২৫, ৫২৯, ৫৩২, ৫৩৪,
৫৩৫, ৫৩৬, ৫৩৭, ৫৩৮, ৫৩৯, ৫৪৯, ৫৫০, ৫৫৭, ৫৬০, ৫৬১,
৫৬৫, ৫৬৭, ৫৭৩, ৫৭৪, ৫৭৮, ৫৮০, ৫৮২, ৫৮৪, ৫৮৮, ৫৯৫, ৫৯৭,
৬০৫, ৬০৬, ৬১৪, ৬২৪, ৬২৫, ৬২৬, ৬২৭, ৬২৮, ৬৩১, ৬৩৩,
৬৩৯, ৬৪২, ৬৪৫, ৬৫১, ৬৫৪, ৬৫৬, ৬৫৭, ৬৬০, ৬৬১, ৬৬২,
৬৬৬, ৬৭৫, ৬৭৭, ৬৮০, ৬৮২, ৬৯০, ৬৯১, ৬৯৪, ৬৯৭, ৭০৪,
৭০৭, ৭১৫, ৭১৭, ৭১৮, ৭১৯, ৭২২, ৭২৩, ৭২৪, ৭২৭, ৭২৮, ৭৩০,
৭৩১, ৭৩৩, ৭৩৫, ৭৩৬, ৭৩৭, ৭৩৮, ৭৪০, ৭৪১, ৭৪৬, ৭৪৭,
৭৪৯, ৭৫২, ৭৫৫, ৭৫৬, ৭৬১, ৭৬৫, ৭৬৮, ৭৭৩, ৭৭৫, ৭৮০, ৭৮২,
৭৮৪, ৭৮৬, ৭৮৮, ৭৯১, ৭৯২, ৭৯৭, ৮০০, ৮০২, ৮০৫, ৮১০, ৮১১,
৮২১, ৮২৫, ৮২৬, ৮২৭, ৮৩৩, ৮৩৬, ৮৪১, ৮৪৫, ৮৪৬, ৮৪৭,
৮৫০, ৮৫১, ৮৫৩, ৮৬১, ৮৬৪, ৮৭৩, ৮৭৪, ৮৭৬, ৮৮০, ৮৮২,
৮৮৭, ৮৮৯, ৮৯০, ৮৯৩, ৮৯৯, ৯০০, ৯০১, ৯১২, ৯১৭, ৯২০,
৯২২, ৯২৪, ৯২৫, ৯৩১, ৯৩২, ৯৩৩, ৯৪০, ৯৪১, ৯৪২, ৯৪৫,
৯৪৭, ৯৫২, ৯৫৫, ৯৫৭, ৯৫৯, ৯৬০, ৯৬২, ৯৬৬, ৯৬৭, ৯৬৮,
৯৭৬, ৯৭৭, ৯৮১, ৯৮৪, ৯৮৮, ৯৯১, ৯৯৯, ১০০২, ১০০৪, ১০১০,
১০১১, ১০১৩, ১০১৫, ১০২১, ১০২২, ১০২৪, ১০২৬, ১০২৮, ১০৩৩,
১০৩৪, ১০৩৮, ১০৩৯, ১০৪০, ১০৪২, ১০৪৩, ১০৪৪, ১০৪৮, ১০৫১,
১০৫৫, ১০৫৬, ১০৫৭, ১০৫৯, ১০৬০, ১০৬৪, ১০৬৬, ১০৭০, ১০৭২,
১০৭৪, ১০৭৫, ১০৭৬, ১০৭৮, ১০৭৯, ১০৮১, ১০৮৫, ১০৮৬, ১০৮৯,
১০৯২, ১০৯৫, ১০৯৬, ১১০০, ১১০১, ১১০৭, ১১০৯, ১১১০, ১১১২,
১১১৬, ১১১৭, ১১১৮, ১১২০, ১১২১, ১১২৪, ১১২৬, ১১২৭, ১১২৮,
১১৩৩, ১১৩৮, ১১৪৩, ১১৪৬, ১১৪৭, ১১৪৮, ১১৪৯, ১১৫১, ১১৬৭,
১১৬৮, ১১৭৩, ১১৭৪, ১১৭৭, ১১৮৪, ১১৮৫, ১১৮৬, ১১৮৮, ১১৯০,
১১৯১, ১২০১, ১২০৪, ১২০৫, ১২০৬, ১২০৮, ১২০৯, ১২১১, ১২১২,
১২১৫, ১২১৬, ১২১৭, ১২২০, ১২২১, ১২২৫, ১২৩০, ১২৩৪, ১২৩৭,
১২৪২, ১২৪৩, ১২৪৭, ১২৫৩, ১২৫৭, ১২৫৯, ১২৬১, ১২৬৭,
১২৭৫, ১২৮২, ১২৮৭, ১২৯০, ১২৯৩, ১২৯৫, ১২৯৬, ১২৯৭,
১৩০১, ১৩০২, ১৩০৪, ১৩০৫, ১৩০৬, ১৩১০, ১৩১৩, ১৩১৪,
১৩১৯, ১৩২১, ১৩৩০, ১৩৩১, ১৩৩৮, ১৩৩৯, ১৩৪০, ১৩৪২,
১৩৪৩, ১৩৪৫, ১৩৪৬, ১৩৪৭, ১৩৫১, ১৩৫৩, ১৩৫৭, ১৩৫৮,
১৩৫৯, ১৩৬১, ১৩৬২, ১৩৬৫, ১৩৬৭, ১৩৬৯, ১৩৭০, ১৩৭১,
১৩৭৩, ১৩৭৪, ১৩৭৮, ১৩৭৯, ১৩৮০, ১৩৮১, ১৩৮৩, ১৩৮৪,
১৩৮৫, ১৩৮৯, ১৩৯০, ১৩৯১, ১৩৯২, ১৩৯৪, ১৩৯৭, ১৩৯৮,
১৪০৫, ১৪০৬, ১৪০৭, ১৪১১, ১৪১৩, ১৪১৬, ১৪১৭, ১৪১৮, ১৪২১,
১৪২৬, ১৪২৭, ১৪২৯, ১৪৩০, ১৪৩৩, ১৪৩৪, ১৪৪২, ১৪৪৩,
১৪৪৪, ১৪৪৮, ১৪৪৯, ১৪৫০, ১৪৫১, ১৪৫২, ১৪৫৩, ১৪৫৪, ১৪৫৬,
১৪৫৭, ১৪৬০, ১৪৬২, ১৪৬৯, ১৪৭০, ১৪৭২, ১৪৭৭, ১৪৯১, ১৪৯২,
১৪৯৩, ১৫০০, ১৫০৩, ১৫০৪, ১৫০৫, ১৫১০, ১৫১৫, ১৫১৭, ১৫২৭,
১৫২৮, ১৫৩১, ১৫৩৩, ১৫৩৪, ১৫৩৫, ১৫৩৯, ১৫৪৮, ১৫৫২,
১৫৫৬, ১৫৫৮, ১৫৬৬, ১৫৭৩, ১৫৭৪, ১৫৭৭, ১৫৮০, ১৫৮২,
১৫৮৩, ১৫৮৪, ১৫৮৫, ১৫৮৬, ১৫৮৮, ১৫৯৩, ১৫৯৮, ১৬০৬,
১৬১১, ১৬১৪, ১৬১৮, ১৬২২, ১৬২৪, ১৬২৫, ১৬২৬, ১৬৩৩,
১৬৩৪, ১৬৩৮, ১৬৪৩, ১৬৪৭, ১৬৫৬, ১৬৫৯, ১৬৬৩, ১৬৭২,
১৬৭৩, ১৬৭৬, ১৬৭৭, ১৬৮০, ১৬৮৩, ১৬৮৪, ১৬৮৮, ১৬৮৯,
১৬৯১, ১৬৯৩, ১৬৯৪, ১৬৯৫, ১৬৯৭, ১৬৯৯, ১৭০০, ১৭০২,
১৭০৪, ১৭১০, ১৭১২, ১৭১৫, ১৭১৭, ১৭১৮, ১৭২২, ১৭৩০, ১৭৩২,
১৭৩৩, ১৭৩৬, ১৭৩৮, ১৭৪০, ১৭৪৬, ১৭৪৮, ১৭৫২, ১৭৫৪,
১৭৫৬, ১৭৫৮, ১৭৬২, ১৭৬৭, ১৭৬৮, ১৭৬৯, ১৭৭২, ১৭৭৩,
১৭৭৬, ১৭৭৭, ১৭৭৮, ১৭৭৯, ১৭৮০, ১৭৮১, ১৭৮২, ১৭৮৩, ১৭৯২,
১৭৯৭, ১৭৯৮, ১৮০৫, ১৮০৮, ১৮১১, ১৮১৪, ১৮১৮, ১৮২২, ১৮২৪,
১৮২৫, ১৮২৬, ১৮২৭, ১৮৩০, ১৮৪০, ১৮৪১, ১৮৪৫, ১৮৫২,
১৮৫৭, ১৮৬০, ১৮৬২, ১৮৬৪, ১৮৬৫, ১৮৬৬, ১৮৬৯, ১৮৭২,
১৮৭৫, ১৮৭৬, ১৮৮৩, ১৮৯৩, ১৮৯৪, ১৮৯৫, ১৮৯৭, ১৯০৯,
১৯১২, ১৯১৫, ১৯১৭, ১৯২০, ১৯২২, ১৯২৩, ১৯২৬, ১৯২৮, ১৯২৯,
১৯৩১, ১৯৩২, ১৯৩৪, ১৯৩৮, ১৯৩৯, ১৯৪২, ১৯৪৩, ১৯৪৪,
১৯৪৫, ১৯৪৭, ১৯৪৮, ১৯৪৯, ১৯৫০, ১৯৫৩, ১৯৫৬, ১৯৫৭, ১৯৫৯,
১৯৬০, ১৯৬৯, ১৯৭০, ১৯৭১, ১৯৭২, ১৯৭৭, ১৯৭৯, ১৯৮০, ১৯৮২,
১৯৮৩, ১৯৮৪, ১৯৮৬, ১৯৮৭, ১৯৮৮, ১৯৮৯, ১৯৯৩, ১৯৯৮,
১৯৯৯, ২০০১, ২০০২, ২০০৩, ২০০৪, ২০০৭, ২০০৯, ২০১০, ২০১২,
২০১৩, ২০১৭, ২০১৮, ২০২০, ২০২১, ২০২২, ২০২৩, ২০২৪,
২০২৫, ২০২৬, ২০২৭, ২০২৯, ২০৩০, ২০৩১, ২০৩৫, ২০৩৬,
২০৩৭, ২০৩৮, ২০৪১, ২০৪২, ২০৪৫, ২০৪৬, ২০৫০, ২০৫৫,
২০৫৯, ২০৬৪, ২০৬৬, ২০৬৭, ২০৭২, ২০৭৮, ২০৭৯, ২০৮০,
২০৮১, ২০৮২, ২০৮৩, ২০৮৪, ২০৮৮, ২০৯০, ২০৯১, ২০৯৫,
২০৯৭, ২১০৪, ২১০৬, ২১০৯, ২১১০, ২১১১, ২১২৫, ২১২৭, ২১৩০,
২১৩২, ২১৩৪, ২১৩৮, ২১৪০, ২১৪২, ২১৪৩, ২১৪৫, ২১৫০,
২১৫২, ২১৫৪, ২১৫৬, ২১৫৭, ২১৫৮, ২১৬৮, ২১৬৯, ২১৭২,
২১৭৩, ২১৭৪, ২১৭৫, ২১৮০, ২১৮৩, ২১৮৮, ২১৯৬, ২২০৩,
২২০৫, ২২০৭, ২২০৮, ২২১১, ২২১৬, ২২১৭, ২২২৬, ২২৩০,
২২৩১, ২২৩৩, ২২৩৮, ২২৪১, ২২৪২, ২২৪৩, ২২৪৯, ২২৫২,
২২৫৫, ২২৫৬, ২২৫৮, ২২৬২, ২২৬৩, ২২৬৭, ২২৬৮, ২২৭৫,
২২৭৮, ২২৮৬, ২২৮৭, ২২৯০, ২২৯১, ২২৯৫, ২৩১০, ২৩১২,
২৩১৩, ২৩২১, ২৩২৩, ২৩২৬, ২৩২৯, ২৩৩৪, ২৩৪০, ২৩৪২,
২৩৪৬, ২৩৪৭, ২৩৪৮, ২৩৫০, ২৩৫৫, ২৩৫৯, ২৩৬০, ২৩৬১,
২৩৬৫, ২৩৬৮, ২৩৬৯, ২৩৭৬, ২৩৮১, ২৩৮৩, ২৩৮৪,
২৩৯৪, ২৩৯৬, ২৪০৪, ২৪০৬, ২৪১১, ২৪১২, ২৪১৭, ২৪২৮,
২৪৩২, ২৪৩৪, ২৪৩৮, ২৪৩৯, ২৪৫৩, ২৪৫৪, ২৪৫৬, ২৪৬৪।
তৃতীয় বিভাগ : রোল-৭, ১৪, ১৭, ১৯, ৪১, ৫৩, ৫৮, ৬৯, ৭৩,
৭৫, ৮১, ১০৮, ১০৯, ১১৬, ১২১, ১২৮, ১৪১, ১৪৪, ১৭১, ১৮৩,
১৮৯, ১৯০, ১৯১, ২০৩, ২২০, ২৩৫, ২৩৬, ২৪২, ২৪৮, ২৬১,
২৬২, ২৬৬, ২৭০, ২৮৫, ২৮৬, ২৯০, ২৯৭, ৩০২, ৩১২, ৩২৬,
৩৩২, ৩৩৪, ৩৩৭, ৩৪১, ৩৪৬, ৩৫০, ৩৬৪, ৩৭৬, ৩৮১,
৩৮৪, ৩৯১, ৪০৭, ৪১১, ৪১৪, ৪২৩, ৪২৬, ৪২৮, ৪২৯, ৪৩১,
৪৩৪, ৪৪২, ৪৫১, ৪৫২, ৪৭৫, ৪৭৮, ৪৯০, ৪৯২, ৫১৪, ৫১৭, ৫২০,
৫২১, ৫২৬, ৫২৮, ৫৪১, ৫৫২, ৫৫৩, ৫৬৪, ৫৭১, ৫৯২, ৬০১, ৬১১,
৬১৬, ৬১৭, ৬২১, ৬৩০, ৬৩৮, ৬৪৩, ৬৪৪, ৬৪৬, ৬৪৮, ৬৪৯,
৬৬৩, ৬৬৪, ৬৬৭, ৬৭১, ৬৮৩, ৬৮৪, ৬৮৬, ৬৯৬, ৭০৮, ৭১৪,
৭২০, ৭২১, ৭২৬, ৭৩৪, ৭৪৩, ৭৪৪, ৭৪৫, ৭৬৩, ৭৬৭, ৭৭০, ৭৭৭,
৭৮৫, ৭৯৪, ৭৯৫, ৮১২, ৮১৭, ৮১৯, ৮৩২, ৮৩৪, ৮৩৮, ৮৪৪,
৮৪৯, ৮৬৩, ৮৭৭, ৮৭৯, ৮৮৬, ৮৯২, ৯০২, ৯০৮, ৯১১, ৯১৪,
৯১৬, ৯৩৮, ৯৩৯, ৯৪৮, ৯৪৯, ৯৫১, ৯৫৩, ৯৫৪, ৯৫৮, ৯৭৫,
৯৭৮, ৯৮৩, ৯৮৫, ৯৮৬, ৯৯৬, ৯৯৮, ১০০০, ১০০৭, ১০১৬,
১০২৩, ১০২৫, ১০২৭, ১০৩২, ১০৩৫, ১০৪৬, ১০৫২, ১০৫৪, ১০৬৮,
১০৮০, ১০৯১, ১১০৩, ১১৩৬, ১১৪৪, ১১৫২, ১১৫৩, ১১৫৪, ১১৫৭,
১১৫৮, ১১৭৮, ১২১৪, ১২১৯, ১২২৭, ১২৪১, ১২৪৬, ১২৫৪, ১২৬৯,
১২৭১, ১২৮৩, ১২৮৬, ১২৮৮, ১২৯২, ১৩০৭, ১৩১২, ১৩২২,
১৩২৭, ১৩৩৫, ১৩৪৮, ১৩৮৬, ১৪০৮, ১৪১০, ১৪১২, ১৪২৪,
১৪২৫, ১৪৩৬, ১৪৩৮, ১৪৩৯, ১৪৪০, ১৪৪৫, ১৪৫৫, ১৪৭৩, ১৪৭৪,
১৪৭৬, ১৪৭৮, ১৪৮১, ১৫০১, ১৫০২, ১৫২৬, ১৫২৯, ১৫৩০, ১৫৪৪,
১৫৫০, ১৫৫৩, ১৫৬৪, ১৫৮৯, ১৫৯০, ১৫৯২, ১৬০০, ১৬০২, ১৬০৫,
১৬১০, ১৬১৩, ১৬২১, ১৬৩১, ১৬৩২, ১৬৫৩, ১৬৬২, ১৬৬৪,
১৬৭৪, ১৭০৩, ১৭০৯, ১৭১৩, ১৭১৯, ১৭২৪, ১৭২৫, ১৭২৭, ১৭২৮,
১৭৪৪, ১৭৪৭, ১৭৫৯, ১৭৮৫, ১৭৮৭, ১৮০০, ১৮০২, ১৮১০, ১৮১৩,
১৮১৯, ১৮২০, ১৮৩৫, ১৮৩৬, ১৮৪৪, ১৮৪৭, ১৮৪৯, ১৮৫০,
১৮৬৩, ১৮৮৭, ১৮৮৯, ১৮৯০, ১৮৯৮, ১৯২৪, ১৯৪৬, ১৯৫১,
১৯৫২, ১৯৫৪, ১৯৭৮, ২০১৫, ২০২৮, ২০৩২, ২০৩৩, ২০৩৪,
২০৫১, ২০৫৩, ২০৫৮, ২০৬০, ২০৬১, ২০৬৩, ২০৭১, ২০৯২,
২০৯৪, ২০৯৬, ২১০৭, ২১১২, ২১১৪, ২১১৫, ২১১৮, ২১২২, ২১২৮,
২১২৯, ২১৫৯, ২১৭০, ২১৭৯, ২১৮৭, ২১৯১, ২১৯৪, ২২১২, ২২১৮,
২২২৮, ২২৬৯, ২২৭৪, ২২৮৪, ২২৯৭, ২৩০০, ২৩১৭, ২৩২২,
২৩২৮, ২৩৩৭, ২৩৫১, ২৩৬৭, ২৩৭৮, ২৩৮৫, ২৩৮৯, ২৪০১,
২৪০৮, ২৪১০, ২৪১৬, ২৪১৯, ২৪২১, ২৪৩৬, ২৪৪১, ২৪৪৭,
২৪৫০, ২৪৫৫, ২৪৫৮, ২৪৬৩, ২৪৬৫।





প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

রবিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৬

জানা ভালো রাজারবাগী পীরের ভন্ডামী পর্ব ০২




ওলীয়ে মাদারযাদ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যদুনা হযরত দাদা হুযূর ক্বিবলা কা’বা আলাইহিস সালাম তিনি হলেন আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম, কুদরতে ইলাহী, মু’জিযায়ে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হুজ্জাতুল ইসলাম, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যূল আউওয়াল, আস সাফফাহ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মহা-সম্মানিত পিতা আলাইহিস সালাম। তিনি নিজেও সূক্ষ্মদর্শী মাহবুব ওলীআল্লাহ। এ কারণে মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহু ওয়া তা’য়ালা এবং উনার প্রিয়তম রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা উনাকে যে অপরিমেয় মান-শান, মর্যাদা-মর্তবা এবং বেশুমার কারামত-সমৃদ্ধ অত্যুচ্চ মাক্বামাত দান করেছেন, তা বর্ণনায় তুলে ধরাতো দূরের কথা, কণামাত্র উপলব্ধির যোগ্যতাও আমাদের নেই। সুবহানাল্লাহ!

পবিত্র রাজারবাগ শরীফ উনার নামকরণ এবং উনার আবাদকরণ

ফখরুল আউলিয়া, ছাহিবে ইলম ওয়াল হিকাম ওয়াল কাশফ ওয়াল কারামত, সাইয়্যিদুনা হযরত দাদা হুযূর ক্বিবলা কা’বা আলাইহিস সালাম তিনি জাহিরী ও বাতিনী উভয় দিকে বাদশা (রাজা) ছিলেন। তিনি পবিত্র রাজারবাগ শরীফ-এ মুবারক বসতি স্থাপন করে পুরো এলাকাটি আবাদ করেন। উনার বুযুর্গ আওলাদ, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, হুজ্জাতুল ইসলাম, ইমামুল আইম্মাহ, ক্বইয়্যূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যুল আউওয়াল, সুলত্বানিন নাছীর, ইমামুল উমাম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বিগত, বর্তমান ও অনাগত সকল ইমাম, মুজাদ্দিদ, ওলীআল্লাহ উনাদের ধ্যান, জ্ঞান, মুরাক্বাবা, মুশাহাদা, মনোযোগ, আকর্ষণ ও আনুগত্যের দায়িমী ক্বিবলা। সুবহানাল্লাহ! তিনি এই এলাকায় মুবারক তাশরীফ গ্রহণ করবেন, অর্থাৎ পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করবেন। এ কারণে মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহু ওয়া তা’য়ালা তিনি কুদরতীভাবে সুবৃহৎ এলাকাটি পূর্ব থেকেই আবাদ করেন এবং ওই এলাকার নামকরণ হয় ‘রাজারবাগ শরীফ ”। সুবহানাল্লাহ!

মুবারক এ বিষয়টি ওলীয়ে মাদারযাদ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা দাদা হুযূর ক্বিবলা হযরতুল আল্লামা সাইয়্যিদ মুহম্মদ মুখলিছুর রহমান আলাইহিস সালাম উনাকে পবিত্র ইলহাম- ইলক্বার মাধ্যমে জানানো হয়। মুবারক স্বপ্নের মাধ্যমেও তিনি বিষয়টি অবহিত হন। প্রেক্ষিত কারণে তিনি পবিত্র রাজারবাগ শরীফে বসতি নির্মাণ করেন। এখানেই মুজাদ্দিদে মাদারযাদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা কা’বা আলাইহিস সালাম তিনি উনার পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ!

আরবীতে একটি প্রবাদ রয়েছে:

تسمية الكل باسم الجزء

অর্থ: “কোনো বিষয়-বস্তুর নামকরণ করা হয় ওই বিষয়ের কোনো একটি বিশেষ বিষয়কে কেন্দ্র করে।” বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা নয় যে, সাইয়্যিদুনা হযরত দাদা হুযূর ক্বিবলা কা’বা আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল শান-মান, ইজ্জত-ঐতিহ্য মর্যাদা-মর্তবা ও মাক্বামাত এবং তিনি উনার বুযুর্গ আওলাদ, মুজাদ্দিদে মাদারযাদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আয’ম, আওলাদে রসূল, আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম, কুদরতে ইলাহী, মু’জিযায়ে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা কা’বা আলাইহিস সালাম উনার মহা-সম্মানিত পিতা আলাইহিস সালাম হওয়ার কারণেই সুবৃহৎ এলকাটির নামকরণ করা হয় “রাজারবাগ শরীফ ”। সুবহানাল্লাহ!

মূল যা বিষয় তা হলো, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম, সাইয়্যদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা কা’বা আলাইহিস সালাম তিনি সকল ইমাম, মুজতাহিদ, ওলীআল্লাহ, মুজাদ্দিদ উনাদের বাদশাহ (রাজা)। তিনি এই এলাকায় অবস্থান করবেন এবং এখান থেকেই তিনি সমগ্র বিশ্বজাহান পরিচালনা করবেন। এখান থেকেই তিনি কাফির-মুশরিক, সম্মানিত ইসলাম বিরোধী ও বিদ্বেষী সকল শত্রু এবং উলামায়ে সূ’দের নিপাতসহ সব অনাচার ও জঞ্জাল অপসারণ করে নববী আদর্শে কায়িনাতব্যাপী হাক্বীক্বী ইসলাম ধর্ম উনার আবাদ করবেন। সে কারণেই এলাকাটির নামকরণ হয়েছে, “রাজারবাগ শরীফ”।  (নাউজুবিল্লাহ)



সুত্রঃ

প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

কোন স্থান থেকে বের হবে অভিশপ্ত সেই দাজ্জাল




প্রিয় বন্দু আআপনি যদি মুসলমান হন তাহলে আটা জানা প্রয়োজন আপনার জন্য
বনি আদমেরই একজন মানুষ অভিশপ্ত দাজ্জাল। এ দাজ্জাল নিজেকে রব হিসেবে ঘোষণা দিবেন। শেষ জামানায় অর্থাৎ কিয়ামতের পূর্ব মুহূর্তে তাঁর আগমন ঘটবে। সমস্ত পৃথিবী সে বিচরণ করবে। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দাজ্জালের বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর উম্মতের জন্য সুস্পষ্ট তথ্য উপস্থাপন করেছেন। সে হবে লাল রঙের এক যুবক। তাঁর বহিঃপ্রকাশ এবং আগমনের স্থান সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাদিসে সুস্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন।

হজরত নাওয়াস ইবনে সামআ’ন রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দাজ্জালের (আগমনের) ব্যাপার উল্লেখ করেন বলেন, ‘সে(অভিশপ্ত দাজ্জাল) শাম (সিরিয়া) ও ইরাকের মধ্যবর্তী এক পথ দিয়ে বের হবে। অতঃপর ডানে এবং বামে ধ্বংসযজ্ঞ চালাবে।’ (মুসলিম)

আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রিয় বন্ধুর সকল উম্মতকে অভিশপ্ত দাজ্জালের ভয়ানক আক্রমণ ও ফিতনা থেকে হিফাজত করুন। আমিন।



 পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

শুক্রবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৬

দেখুন ভিডিও সহ দিলোওয়ার হোসেন সাইদী সম্পর্কে কি বলছেন আল্লামা ফারুকী

আসসালামু আলাইকুম,
বন্দুরা একবার হলেও ভিডিও টা দেখুন বিষেশ করে যারা সাইদী কে ভালো বাসেন আর না বাসেন  দেখুন সাইদী সম্পর্কে কি বলেছেন আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকী



ভিডিও  দেখুন


 প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

ওয়াহাবী সম্পর্কে এ কি বললেন আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকী ভিডিও সহ দেখে নিন

আসসালামু আলাইকুম
বন্দুরা দেখে নিন ওয়াহাবীদের সম্পর্কে কী বল্লেন শায়খ আল্লামা নুরুল ইসলাম ফারুকী



প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

আসুন 100% গ্যারান্টি দিয়ে হ্যাক করি Facebook Account


এই পোস্টটি বিশেষ ভাবে তাদের জন্য যারা দিনের ২৪ ঘন্টা ফেসবুক আইডি হ্যাকিং এর চিন্তায় মশগুল থাকেন । এমনকি আইডি হ্যাক করে দিতে পারলে জমি লিখে দিতেও উদ্দত হন । কিংবা কাঙ্খিত আইডি হ্যাক করতে পারলে মসজিদে মিলাদ দেয়ার মত কাজ করবেন বলে জানান … -_- . তাদের জন্য বলছি । ফেসবুক আইডি হ্যাকিং কখনোই কোন সুস্থ সমাধান না । নিয়মতান্ত্রিক উপায় এ যেকোনো কিছু করাই ভাল । অবস্থার অতিমাত্রিকতা উপলব্ধি পূর্বক এই পোস্ট লিখতে বাধ্য হলাম । এর সাহায্য নিয়ে কারো ক্ষতির জন্য আমি দায়ী না ।




ফেইসবুক আইডি যতগুলো পদ্ধতিতে হ্যাক করা যায় এটি তার মধ্যে অন্যতম এডভান্সড একটি পদ্ধতি । তাহলে শুরু করা যাক ।
এটির জন্য আপনার প্রথমে লাগবে একটি সেলফোন নাম্বার যেটি কোন ফেসবুক আইডি এর সাথে সংশ্লিষ্ট নয় । সেই নাম্বার থেকে আপনাকে FB লিখে 32665 নাম্বারে পাঠাতে হবে । ফিরতি এস এম এস এ আপনাকে একটি ভেরিফিকেশান কোড এবং একটি ইউ আর এল পাঠাবে ।
একজন নরমাল ইউজার এই কোড টি নিয়ে তার আইডি তে সংযুক্ত করবে ও ফোন নাম্বার ভেরিফাইড করবে ।

কিন্তু আমরা এখানেই ট্রিক কাজে লাগাব । আপনি যে ইউ আর এল টি এস এম এস এ পাবেন … সেটি আপনাকে ভিক্টিম কে দিয়ে ক্লিক করাতে হবে । ইউ আর এল টি অনেকটা এমন হবে

https://m.facebook.com/l/b7rThgahuYt

আপনি কিভাবে করাবেন সেটা আপনাকে ভেবে বের করতে হবে ।

আমার ক্ষেত্রে আমি কাজটা প্রফেশনাল ওয়ে তে করেছি । কারন সাধারন ভাবে করলে সাফল্য পাবার সম্ভাবনা খুবই কম । আমি একটি সার্ভার থেকে পি এইচ পি মেইলার দিয়ে … অনেকগুল মেইল আইডি তে মেইল সেন্ড করেছি ।। আপনি ভাবতে পারেন , আমি হয়তো ধরা পড়ে যেতে পারি । না ধরা পড়ব না । আমি মেইল থেকে ফেসবুক এর লেয়াউট নিয়েছি এবং Facebook Security থেকে মেইল করেছি । অর্থাৎ একজন ইউজার ঘূর্ণা ক্ষর এও টের পাবে না মেইল টি আমি পাঠিয়েছি না ফেসবুক ।

2
এখন যখন আপনার ভিক্টিম মেইল টি পাবে তখন সে অনেকটা এরকম লেয়াউট দেখতে পাবে । এবং আমার দেখামতে শতকরা ৭০ ভাগ মানুষ এই ধরনের ফাঁদে পা দেয় । মেইলের বিষয় হিসেবে আপনি দিতে পারেন … যে সে স্প্যাম করেছিল বা তার আইডি থেকে অনেক বেশি ইনঅ্যাপপ্রোপিয়েট রিকোয়েস্ট আসছিল ইত্যাদি । আপনি বিষয় হিসেবে যেটিই দেন না কেন অবশ্যই যুক্তিসঙ্গত কিছু দেবেন ।

1
এখন ভিক্টিম লিঙ্ক এ ক্লিক করলে … একটি পেজ এ যাবে যেখানে তাকে এটি একটিভেট করতে বলা হবে । এবং সেখানে যে ভেরিফিকাশান কোড দেয়া থাকবে সেটি হল আপনার নাম্বার এ আসা ভেরিফিকেশান কোড । এবং কোড টি বক্স এ দেয়াই থাকবে ।

3
এখন এক্টিভেট এ ক্লিক করলে আপনি আপনার মোবাইল এ একটি এস এম এসপাবেন … যে নাম্বার টি অ্যাকাউন্ট এ সংযুক্ত হয়ে গেছে । তখন আপনার মোবাইল এ একটি লিঙ্ক পাঠানো হবে । সেটি তে ক্লিক করুন … ক্লিক করলে আপনি এই পেজ টি তে চলে আশবেন । এই কাজ টি অনেক দ্রুত সম্পন্ন করাই শ্রেয়

5

এখন ফরগোট পাসওয়ার্ড এ ক্লিক করুন । তাহলে আপনি রিসেট অপশনগুলো পাবেন । আপনি সেখানে আপনার নাম্বার দেখতে পাবেন ।
6
এবার আপনার নাম্বারে কোড পাঠাবেন । এবং সাথে সাথেই আপনার নাম্বারে ইউ আর এল সহ ভেরিফিকেশান কোড আসবে । আপনি সেই কোড বসিয়ে দেবেন ।

7
এরপর আপনি পাসওয়ার্ড রিসেট অপশন পাবেন । পাসওয়ার্ড রিসেট করে দিন কাজ শেষ ।

71
এরপর ফেসবুক আপনাকে লগিন এর মাধ্যমে ভিক্টিম এর সেটিংস পেজে নিয়ে যাবে । যেই আইডি দিয়ে এই টিউটোরিয়াল তৈরি করলাম । সেটি একটি মেয়ে এর আইডি ছিল । এবং সে সেই সময় চ্যাট করছিল । আমি তাই কিছু না করে তার লাইভ চ্যাট করা দেখছিলাম । কিছুক্ষণ পর সে লগ আউট করলে আমি পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেই । যেহেতু আমি পাসওয়ার্ড রিসেট করার সময় সব ডিভাইস থেকেই লগড ইন ছিলাম তাই সে ঘূর্ণাক্ষর এও টের পায়নি যে কি হয়েছে ।

91
আশা করি আমার পোস্ট টি পড়ে এক বিশেষ শ্রেণীর মানুষের ফেসবুক আইডি হ্যাকিং সংক্রান্ত সকল আক্ষেপ ঘুচে যাবে । হয়তো এটি অনেকে কপি পেস্ট করে নিজেদের নামেও চালাবেন … যারা এটা করবেন তারা অবশ্যই কপি পেস্ট করার আগে এই টেকনিক ভালভাবে আয়ত্তে আনবেন । তা না হলে দেখা যাবে আপনাকে কেউ কোন প্রশ্ন করলে তার কোন উত্তর আপনি দিতে পারবেন না । .. :v …. :v


 পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৬

ঘড়ে বসে ইনকাম করুন বাংলাদেশী অনলাইন সাইট থেকে

আসসালামু আলাইকুম,
বন্দুরা আমরা অনেকেই বাড়িতে বেকার বসে বসে ফেসবোক ব্যবহার করি বা অন্যান্য কাজে অনেক সময় ব্যয় করি এমন কি টাকা খরচ করি, MB কিনার জন্য, কিন্তু আজ আমি আপনাদের সামনে যা নিয়ে এসেছি যদি একবার ফলো করেন, তাহলে আর মেগা বাইট খরচ করতে হবেনা টাকা ও খরচ করতে হবেনা উল্টে আআরো আপনি টাকা পাবেন,তা+তাহলে দেরী কেনো শুরু করাযাক,



‘Step Up Bangladesh’ -এ জয়েন করতে আপনাকে কোন প্রকার বিনিয়োগ করতে হবে না। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে যে, ‘Step Up Bangladesh’ আপনাকে কাজের সুযোগ দেবে কিন্তু আপনাকে চাকরি দেবে না। আপনি এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অবশ্যই উপার্জন করতে পারবেন, তবে আপনার আকাশচুম্বী সপ্ন পুরন করতে পারবে না। এটা আপনাকে আরও একটু সচ্ছল হতে সহায়তা করবে। আমরা আপনাদেরকে কখনই নরাশ করার মত মিথ্যে আশ্বাস দেব না, শুধুমাত্র সত্যতাকেই আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করবো। তবে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, ‘Step Up Bangladesh’-তে একজন শুধুমাত্র একটি একাউন্ট খুলতে পারবে, একের অধিক নয়। কিভাবে আমাদের সাইটের সাথে সংযুক্ত হবেন এবং কাজ করবেন? আপনাকে প্রথমে আমাদের www.stepupbd24.com সাইতে ঢুকে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। সেখানে Register লেখা বাটনে ক্লিক করেন। তারপর form টা পূরন করুন। ফরম পূরন করার সময় Referrer এর ঘরে লিখুন Shouravilu । personal pin ঘরে আপনার পছন্দ মত চারটি অক্ষর লিখুন – ex – 1234. ফরম পূরন হয়ে গেলে নিচে লেখা I accept, Register my account এ ক্লিক করুন। আপনার register complete হয়ে গেলে আপনার মেইল চেক করুন।এবার লগইন করুন। login করার পর earn এ click করে view add click করুন। এভাবে যতগুলো এড আছে ততগুলো এড দেখুন। ২০০ টাকা আপনার একাউন্টে জমা হলে আপনি বিকাশের মাধ্যমে টাকা উঠাতে পরবেন। আপনি ‘Earn’ এর নিচে ‘Paid to Sign Up’ অংশে পাবেন। মনে রাখবেন প্রতিটি কাজ আপনি মাত্র একবার করে উপস্থাপন করতে পারবেন। আশা করি ভিন্ন বা অসৎ পন্থা অবলম্বন করে কাজের সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। মূলত এই সাইটটি গত ডিসম্বের মাসে শুরু হয়েছে। বিভিন্ন দেশী/বিদশেী উদ্যেক্তাগণ এর সাথে জড়িত আছেন। অপরদিকে সাইটটি বাংলাদেশী হওয়াতে যে কোন সময় সার্পোট পাবেন। এই সাইটের প্রধান বৈশিষ্ট হচ্ছে- ১। প্র্রতি ক্লিকে ০.২৫ পয়সা হসিাবে পাবেন অর্থাত ১ দিনে ২.৫০ টাকা পাবেন
।    ২। রেফারেল ইনকাম তো আছেই। এই জন্য একাউন্ট ওপেন করতে হলে রেফারেল লিংকে ক্লিক করে একাউন্ট ওপেন করতে পারবেন। না হলে রেফারেল সুযোগ নাও পেতে পারেন।
    ৩। পেমেন্ট বিকাশে পাবেন ২০০/-টাকা হলেই।
    ৪।ডুল্যান্সার, স্কাইল্যান্সার এর মত এখানে টাকার লেনদেন নাই।
     ৫। একাধিক আইডি ওপেন করা যাবে না। ভূয়া ক্লিক কিংবা অন্য কোন সফট: ব্যবহার করা যাবে না।
     ৬। ফ্রেব্রুয়ারী মাস হিসাবে .৭৫ পয়েন্ট বোনাস হিসাবে থাকছে।
    ৭। শুধু ক্লিক করা নয়। সার্ভে, ফরম পূরন অন্যান্যদির মাধ্যমে ইনকাম করা যাবে।।
তাহলে শুরু করুন এখনি  ক্লিক করুন এখানে


প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর, ২০১৬

Create Free Website নিজের নাম দিয়ে ওয়েবসাইট বানান একদম ফ্রি

আসসালামু আলাইকুম বন্দু আমি জানি আপনি মনে মনে ভাবছেন যযে যদি আমার নিজের নামে একটা ওয়েবসাইট হতো তাহলে কতই না ভালো হতো




হ্যা বন্দু আপনার জন্যই আজ আমি নিয়ে আসলাম একটি টিপ্স যা দিয়ে আপনি আপনার নিজের নামে একটি ওয়েবসাইট  বানাতে পারবেন,তাহলে দেরি কেনো এখনি শুরু করুন, নিচের লেখাগুলো মনযোগ দিয়ে পড়ুন এবং কাজ করুন,ইনশাআল্লাহ কাজ হবে, নাহলে আমাকে বলবেন,

লেখাটি ভালো করে পড়ে আগে বুঝুন তার পড় একে বাড়ে নিচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন।

Text No. 1:

Hi all,

I think this information can be useful for you. If you plan to get your website, here is one good free web hosting provider to choose - 000webhost.com

They provide hosting absolutely free, there is no catch. You get 1500 MB of disk space and 100 GB bandwidth. They also have cPanel control panel which is amazing and easy to use website builder. Moreover, there is no any kind of advertising on your pages.






Web hosting


Text No. 2:
Hello everyone,

I would like to tell you about free web hosting service I use now.
Register here: https://www.000webhost.com/926167.html

They give 1500 MB of disk space and 100 GB data transfer. I am now using them for about 3 months and never seen any downtime of server problems. There is no any kind of advertising on my pages too, so I think its worth to signup.


Text No. 3:
If you wish to have a professional shared hosting quality in a free hosting package, come and host with 000webhost.com and experience the best service you can get absolutely free. 

Founded in December 2006, 000webhost.com has a trusted free hosting members base of over 60,000 members and still counting! Offering professional quality hosting, support, uptime and reliability, we have a great community of webmasters, you'd love to be a part of! 

Register now and get it all free: 
*** 1500 MB of disk space 
*** 100 GB of data transfer
*** PHP and MySQL support with no restrictions
*** cPanel control panel
*** Website Builder
*** Absolutely no advertising! 

Join us now: https://www.000webhost.com/926167.html



Web hosting




Text No. 4
Free cPanel Web Hosting with PHP5/Mysql - no advertising!
Register now: https://www.000webhost.com/926167.html

We can offer you a free web hosting package packed with advanced features for hosting & building professional dynamic websites. We provide secure free web space with all the web hosting tools you could possibly ever need.

Our package includes:
- 1500 MB of Disk Space, 100 GB Bandwidth 
- Host your own domain (https://www.yourdomain.com)
- cPanel Powered Hosting (you will love it)
- Over 500 website templates ready to download
- Easy to use website builder
- Free POP3 Email Box with Webmail access
- FTP and Web based File Manager 
- PHP, MySQL, Perl, CGI, Ruby.
- And many more..

Click here to visit us: https://www.000webhost.com/926167.html


Text No. 5
We offer completely ad-free cPanel web hosting. No ads will ever be forced onto our users webpages. There are no catches, no setup fees, no forced advertising, no banners, no popups and no hidden charges. Only totally free hosting service.

Register now, here is what waiting for you:
* 1500 MB Disk Space
* 100 GB Data Transfer
* cPanel Control Panel
* Website Builder
* 5 MySQL Databases
* Unrestricted PHP5 support
* Instant Setup!

This service is perfect for starting a new online community, blog or personal website! More info at https://www.000webhost.com/926167.html


Text No. 6
Greetings, 

We offer Free Web Hosting with no advertising, there is no catch, so what you see is what you get. Here is our offer to you:

1500 MB Disk Space
100,000 MB Bandwidth 
Free Subdomain or Your Own Domain
Automated Scripts Installer (20 Popular Scripts)
FTP Access and Web Based File Manager
Easy to use Website Builder
5 MySQL Databases with Full PHP Support 
Zend & Curl Enabled
IMMEDIATE Activation! 

Signup Now with Instant Activation - https://www.000webhost.com/926167.html


Text No. 7
Hello everyone! 
Today I just found this free host with:

- 1500 MB of Disk Space
- 100 GB Bandwidth
- Your own domain hosting
- cPanel Control panel
- Website Builder
- Over 500 website templates ready for download
- Free POP3 Email Box and Webmail access
- FTP and Web based File Manager 
- PHP, MySQL, Perl, CGI, Ruby. 
- No Ads at all !

Check it out Here: https://www.000webhost.com/926167.html

শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

SEO SERVICE STUDY

boat buyers with boat sellers, with boat model listings from over 375 boat builders and used boat listings from boat dealers and yacht brokers worldwide, all available through one simple search. Once you've found the right boat, connects you with the best marine financing to help you find the best boat loan rates around—plus insurance and shipping, too.

The Challenge
Boats.com had some respectable rankings when they contacted SEO Inc., for seo services, but were not ranked in the Top 10 on Google for several important keywords in a few of their important product categories. While the site ranked very well for keywords like boats, new boats, etc., they had little visibility for highly-competitive phrases like “boat insurance”, “boat loans”, and “boat warranty”. Their goal was to get more traffic for these product categories.

#9 on Google for “boat loans”, which is by far the most searched phrase in the boat financing category
Not Ranked in the top 50 on Google for “boat insurance”, which is searched more than boat loans
Boats.com was very clear about their primary goal; to achieve top 5 or Top 10 rankings on Google for their primary keywords. All other rankings increases would be considered a bonus.

Boats.com used java server pages (.jsp), and the site was completely dynamic. In addition, they used SSL for security as soon as the user leaves the home page. This site structure posed two unique problems that made the site’s interior pages inaccessible to search engine spiders. In addition, these pages had very little text content on them, and even less keyword density in the text content that did exist.

The Solution
Since none of the website’s interior pages were getting indexed by search engine spiders, the chances of ranking for keywords targeted on those pages was very small. So the first part of the solution was to build out the front end of the site by using static so that pages would get indexed by search engine spiders. In addition, we added keyword-rich content at the proper density levels to each of the pages. Of course, SEO Inc. then completed a themed optimization of each of the pages.

The Results
This client is extremely pleased with the results of the campaign. They have achieved TOP 10 rankings for the 4 most important keywords (boat loans, boat insurance, boat warranty, and boat shipping) without losing their #1 ranking for the keyword “boats”. These new rankings have given the site previously unprecedented visibility for their financial product categories and couldn't be done without any other SEO company.

SEO SERVICE STUDY

boat buyers with boat sellers, with boat model listings from over 375 boat builders and used boat listings from boat dealers and yacht brokers worldwide, all available through one simple search. Once you've found the right boat, connects you with the best marine financing to help you find the best boat loan rates around—plus insurance and shipping, too.

The Challenge
Boats.com had some respectable rankings when they contacted SEO Inc., for seo services, but were not ranked in the Top 10 on Google for several important keywords in a few of their important product categories. While the site ranked very well for keywords like boats, new boats, etc., they had little visibility for highly-competitive phrases like “boat insurance”, “boat loans”, and “boat warranty”. Their goal was to get more traffic for these product categories.

#9 on Google for “boat loans”, which is by far the most searched phrase in the boat financing category
Not Ranked in the top 50 on Google for “boat insurance”, which is searched more than boat loans
Boats.com was very clear about their primary goal; to achieve top 5 or Top 10 rankings on Google for their primary keywords. All other rankings increases would be considered a bonus.

Boats.com used java server pages (.jsp), and the site was completely dynamic. In addition, they used SSL for security as soon as the user leaves the home page. This site structure posed two unique problems that made the site’s interior pages inaccessible to search engine spiders. In addition, these pages had very little text content on them, and even less keyword density in the text content that did exist.

The Solution
Since none of the website’s interior pages were getting indexed by search engine spiders, the chances of ranking for keywords targeted on those pages was very small. So the first part of the solution was to build out the front end of the site by using static URLs (like http://www.boats.com) so that pages would get indexed by search engine spiders. In addition, we added keyword-rich content at the proper density levels to each of the pages. Of course, SEO Inc. then completed a themed optimization of each of the pages.

The Results
This client is extremely pleased with the results of the campaign. They have achieved TOP 10 rankings for the 4 most important keywords (boat loans, boat insurance, boat warranty, and boat shipping) without losing their #1 ranking for the keyword “boats”. These new rankings have given the site previously unprecedented visibility for their financial product categories and couldn't be done without any other SEO company.

শনিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ভারত কে বাশ দিতে বারাক ওবামা আট টি যুদ্ব বিমান বিক্রি করেছে পাকিস্তানের কাছে অসন্তোষ ভারতের

পাকিস্তানের কাছে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ও ওবামা এফ ১৬ আট টি যুদ্ব বিমান বিক্রির  সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট প্রকাশ করেছে ভারত। এমনকি অসন্তোষ প্রকাশে মার্কিনি রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে নয়াদিল্লি। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর তরফ থেকে রীতিমত বিবৃতিও জারি করেছে।
শনিবার বিবৃতি জানানো হয়েছে, “ওবামা প্রশাসনের পাকিস্তানকে ৮টি যুদ্ধ বিমান বিক্রির সিদ্ধান্তে আমরা হতাশ। এই অস্ত্রের জোগান সন্ত্রাস কমাবে বলে যে দাবি করছে মার্কিন সরকার, আমরা সেটা মানি না।”


নয়াদিল্লির মতে, গত কয়েক বছর সীমান্তের ও পারে পাকিস্তান যেভাবে সন্ত্রাসবাদকে মদত জুগিয়ে এসেছে, তার পরও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যুক্তি টেকে না।
 প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

আর নয় মুসলিম হত্যা অচিরেই বাশ খাবে ভারত




পাক-ভারত যুদ্ধ অনিবার্য..!!!
ভারত যুদ্ধ এড়াতে চাইলেও বাচতে পারবেনা.!!!

বাংলাদেশী কিছু মিডিয়ার ভারতের পক্ষে নিলজ্জ প্রতারনা দেখে ২ কলম না লিখে পারছিনা। তারা আবাল জনতাকে বুঝানোর চেষ্টা করছে ভারতের অস্ত্র ও সামরিক শক্তি বেশী আছে তাই ভারতের সাথে পারবেনা পাকিস্তান । এটা বলার কারণ হচ্ছে ভারত ২০ সেনা হারিয়ে নিলজ্জের মত চুপ মেরে বসে আছে সেটা ধামাচাপা দেওয়া।

বাংলাদেশের ঐ মিডিয়া গুলো আদো জানেনা ভারত যুদ্ধ করতে না চাইলেও টুনকু অযুহাতে পাকিস্তান যে কোন মুহুর্তে ৩ লক্ষ বর্গমাইলের মরু এলাকা রাজস্থান দখল করে ফেলবে। কারণ পাকিস্তানের হাজার হাজার ট্যাংক বহর রাজস্থান অভিযানের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ফেলেছে। কাশ্মীরের ভারতীয় অংশ দখল করার জন্য পাকিস্তানী সেনাদের দরকার নেই। কাস্মীরের স্বাধীনতাকামী ৪ টি গ্রুপকে যদি এই মুহুর্তে সিরিয়ার মুজাহিদদের মত ট্যাংক ও বিমান বিধ্বংসী মিসাইল দেওয়া হয় তাহলে কাস্মীরের জম্মুও শ্রীনগরে এক সপ্তাহের মধ্যে সব ভারতীয় সেনা দিল্লি পালিয়ে আসবে।সবচাইতে বড় কথা হচ্ছে পাকিস্তানের হারানোর কিছুই নেই তারা গত ১৫ বছর যাবত আমেরিকা সাথে ও অভ্যন্তরিন যুদ্ধে খেলে এসেছে। বর্তমানে বিশ্ব মুসলিম নেতাদের ঐক্যে তারা ইমানী মনোবল ফিরে পেয়েছে। তাই তারা এখন সিংহের মত ঝাপিয়ে পড়ে কাস্মীরের মুসলমানদের হত্যা, আফগানিস্তান নিয়ে নাকগলানো ও গুজরাটে মুসলিম নিধনে বার বার দাঙ্গা লাগানোর উপর কঠিন প্রতিষোধ নিতে চাই।

ভারতের সবচাইতে বড় ভয় হচ্ছে যুদ্ধ শুরু হলে সব মুসলমান দেশের সরকার অটোমেটিক পাকিস্তানের পক্ষ নেবে শুধু মাত্র ইরান ছাড়া। এমনকি বাংলাদেশ সরকারের সেনাবাহিনীও পাকিস্তানের পক্ষে থাকবে। কারন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বা সরকার ইসলামী আর্মির সদস্য। ইসলামিক আমির নেতারা ইসলামের স্বার্থে যে সিদ্বান্ত নেয় তা মেনে নিতে হবে প্রত্যেক সদস্য দেশকে। কারণ সৌদি বাদশার কাছ থেকে ইসলামিক আমির সাথে থাকার বদলা হিসেবে বাংলাদেশ সরকার নতুন ভিসা, বানিজ্য ও তেলের টাকা মওকুপ সহ আনেক সুবিধা আদায় করে নিয়েছে। এর ব্যাতিক্রম যদি হয়ে থাকে তাহলে সেটা ইসলামিক আমির নেতারই সিদ্বান্ত নেবে তাদের সাথে চুক্তি ভঙ্গের ফল কি হতে পারে।

ভারতের মুল ভয় হচ্ছে ভারতে ৭৫% বানিজ্য মুসলিম দেশ সমুহের সাথে। যদি কোনরকম যুদ্ধ শুরু হয় তাহলে সব মুসলিম দেশ ভারতের সাথে বানিজ্য চুক্তি বাতিল করবে। এতে ভারতের অর্থনীতি বলে কিছুই থাকবেনা্। এক সময় এই সব বিষয় গুলো জাতিসংঘ দ্বারা আমেরিকা - ইউরোপ নিয়ন্ত্রন করলেও নতুন গজিয়ে উঠা মুসলিম বিশ্বের নেতা এরদুগান আমেরিকা ইউরোপকে চেলেঞ্জ করে রাজনীতি করায় মধ্যপ্রাচ্য সহ বেশীরভাগ মুসলিম দেশ এরদুগানের সাথে হাটতে শুরু করেছে।

সুতরাং কোনরকম যুদ্ধ শুরু হলেই ভারতের অর্থনীতি মাটির সাথে মিশে যাবে। জয় পরাজয়ের কোন দরকারই পড়বেনা। আর এতেই মাওবাদীরাও আবার সেন্ট্রাল ভারতকে স্বাধীনতা ঘোষনা দিতে পারে। এক কথায় বলা যায় বাংলাদেশের মিডিয়া যথই চিৎকার চেচামেসি করুক না কেন ভারতের সামনে কঠিন দিন আপেক্ষা করছে এটা বর্তমান বিশ্বের যে কোন রাজনৈতিক বিশ্লেষকই ভাল করেই জানে।
(collected)

 পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

প্রস্রাবের সাথে রক্ত আসলে কী করতে হবে কেনো হয়

বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

বহু কারণে প্রস্রাবে রক্ত যেতে পারে। যে কারণেই যাক, অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসা নিতে হবে। যদিও এমন নয় যে রক্ত গেলেই মারাত্মক রোগ হয়েছে।

প্রস্রাবে রক্ত যাওয়া ভালো লক্ষণ নয়। তবে সব রোগী বুঝতে পারেন না যে রক্ত যাচ্ছে। অনেক সময় প্রস্রাব পরীক্ষায় রক্তের উপস্থিতি ধরা পড়ে। প্রস্রাবে রক্ত যাওয়া সাধারণ ব্যাপার নয়, এটা রোগী ও ডাক্তার উভয়ের জন্যই উদ্বেগের কারণ। তাই রক্ত গেলে তা হালকাভাবে না দেখে অবশ্যই পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা নিতে হবে।

রক্ত গেলে প্রস্রাব লালচে বা বাদামি হতে পারে। কখনো কখনো প্রস্রাবে লাল রক্তের ফোঁটার মতোও দেখা যেতে পারে। কখনো কখনো রক্ত এত কম পরিমাণে যায় যে, খালি চোখে দেখা যায় না। এ ক্ষেত্রে শুধু ল্যাবরেটরি টেস্টেই রক্তের উপস্থিতি বোঝা যায়। একে বলা হয় আণুবীক্ষণিক রক্তপাত।

প্রশ্ন হলো, প্রস্রাবে রক্ত আসে কোথা থেকে। মূত্রতন্ত্রের যেকোনো স্থান থেকেই রক্ত আসতে পারে। যেমন- কিডনি, মূত্রথলি, মূত্রনালি।

প্রস্রাবে রক্তক্ষরণ অনেক কারণে হতে পারে। এর মধ্যে আছে-


 মূত্রথলির ইনফেকশন বা সিস্টাইটিস। এ ক্ষেত্রে সাধারণত প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া থাকে।
 কিডনি ইনফেকশন। এ ক্ষেত্রে সাধারণত শরীরে জ্বর থাকে এবং পেটের এক বা দুই পাশে ব্যথা করে।
 কিডনির পাথর। সাধারণত কোনো লক্ষণ প্রকাশ ছাড়াই কিডনিতে পাথর থাকতে পারে।
 ইউরেথ্রাইটিস বা মূত্রনালির ইনফ্ল্যামেশন। সাধারণত যৌনবাহিত রোগ, যেমন- ক্ল্যামাইডিয়া থেকে এমন হয়।
 প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়ে যাওয়া। সাধারণত বেশি বয়স্কদের এ সমস্যা দেখা দেয়।
 প্রস্টেট ক্যান্সার।
 ব্লাডার বা মূত্রথলির ক্যান্সার
 কিডনি ক্যান্সার।
 তলপেটে বা কিডনিতে আঘাত।
আমাদের দেশে মূত্রতন্ত্রের আঘাত, প্রদাহ বা ইনফ্লামেশন, ক্যান্সার এবং পাথরই সাধারণত প্রস্রাবে রক্তক্ষরণের জন্য দায়ী। বয়স্ক লোকদের ক্ষেত্রে প্রস্রাবে রক্তপাত মারাত্মক রোগ হিসেবে বিবেচনা করে দ্রুত চিকিৎসা করতে হবে। আবার অতিরিক্ত ব্যায়ামের কারণে কখনো কখনো অতি অল্পমাত্রায় প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যেতে পারে। অ্যাসপিরিনের মতো প্রচলিত ওষুধও এ ধরনের সমস্যার সূচনা করতে পারে, কিন্তু প্রস্রাবে রক্ত যাওয়া সাধারণত মারাত্মক অসুখই নির্দেশ করে।

উপসর্গ এবং লক্ষণ


বেশি মাত্রায় রক্ত যাওয়ার প্রধান লক্ষণ হচ্ছে প্রস্রাবের রং গোলাপি, লাল বা কালো হওয়া। লোহিত রক্ত কণিকার উপস্থিতির কারণে এমন হয়ে থাকে। অনেক সময় প্রস্রাবে রক্তপাতের সময় প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে। আবার কোনো ধরনের উপসর্গ বা লক্ষণ ছাড়াও প্রস্রাবে রক্ত যেতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে প্রস্রাবের সঙ্গে রক্তপাত শুধু অণুুবীক্ষণ যন্ত্রে দেখা যায়। তাই রক্ত না দেখা গেলেও যদি বারবার প্রস্রাব

ইনফেকশনের ইতিহাস থাকে, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হয়, কোমরে ব্যথা হয়, জ্বর থাকে; তবে প্রস্রাব পরীক্ষা করে তাতে রক্ত যাচ্ছে কি না দেখা দরকার।

কিভাবে প্রস্রাবে রক্ত আসে

দুটি কিডনি, ইউরেটার বা কিডনি নালি, প্রস্রাবের থলি, প্রস্টেট এবং প্রস্রাবের নালির সমন্বয়ে মূত্রতন্ত্র গঠিত। কিডনি শরীরের বর্জ্য পদার্থ এবং অতিরিক্ত তরল পদার্থ শরীর থেকে বের করে দেয়। এই প্রস্রাব কিডনি থেকে ইউরেটারের মাধ্যমে প্রস্রাবের থলিতে আসে। প্রস্রাবের নালির মাধ্যমে বের হয়ে যাওয়া পর্যন্ত এখানেই জমা থাকে। প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যাওয়ার ক্ষেত্রে

কিডনি এবং মূত্রতন্ত্রের যেকোনো অংশ থেকে রক্তকণিকা প্রস্রাবে প্রবেশ করতে পারে। স্বাভাবিকভাবে প্রস্রাবে রক্ত প্রবেশ করার কোনো সুযোগ নেই।

চিকিৎসা

 কী কারণে রক্ত যাচ্ছে তার ওপর চিকিৎসা নির্ভর করে। অনেক সময় প্রস্রাবে রক্তক্ষরণের কারণ বের করা খুব কঠিন হয়।
 প্রস্রাবে রক্তক্ষরণ হলে প্রাথমিকভাবে প্রস্রাব পরীক্ষা করে চিকিৎসকের পরার্ম অনুযায়ী মেডিসিন খাওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
 রক্তক্ষরণ বেশি হলে রোগীকে রক্ত দেওয়ার প্রয়োজনও দেখা দিতে পারে।
রক্ত না গেলেও ডাক্তারের কাছে যেতে হবে

 বারবার প্রস্রাবে সংক্রমণের ইতিহাস থাকলে
 বয়স ৫০-এর বেশি হলে সাধারণ চেকআপের জন্য
 তলপেটে বা পিঠের নিচের দিকে হঠাৎ আঘাত পেলে
 প্রস্টেটের সমস্যা থাকলে
ডাক্তারকে জানাতে হবে

 প্রস্রাবে রক্ত কখন প্রথম লক্ষ করলেন সে সময়টা
 প্রস্রাবের সময় তলপেটে ব্যথা বা জ্বালাপোড়া বা অন্য কোনো অসুবিধা বোধ করেন কি না
 আগের চেয়ে ঘন ঘন প্রস্রাব হচ্ছে কি না
 আগে কখনো, একবারের জন্য হলেও প্রস্রাবে রক্ত গেছে কি না
 প্রস্রাবের গন্ধ স্বাভাবিকের চেয়ে অন্য রকম কি না
 ধূমপান করেন কি না, করলে দিনে কতবার?
প্রভাষক.ডাঃ এস.জামান পলাশ
জামান হোমিও হল
01711-943435 //01670908547
চাঁদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল



প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

কি ভাবে ইন্টারনেট থেকে আমেরিকান ডলার আয় করা যায় ১০০% সত্য

আসসালামু আলাইকুম  প্রিয় বন্দুরা আজ আমি যে বিষয় নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো, হয়তোবা অনেকের মনে এই বিষয় টি  আগে তহথেকেই ঘুড়পাক খাচ্ছে,আর অনেকের জন্য হয়তো বা নতুন,বিষয় টি হলো অনলাইন এর মাধ্যমে আয় করা,তাহলে চলুন শুরু করা আক,

কি ভাবে করবেনঃ


এই।কাজ টি করতে হলে আপনাকে ৩ টি ধাপে কাজ করতে হবে
১/ একটি Gmail Account
২/ একয়াতি ব্লগ
৩/ একটি  Pop Cash Account
যা দিয়ে আপনি ডলার আয় করবেন,
আমরা প্রথমে আলোচনা করবো pop cash নিয়ে,

কি ভাবে Pop Cash Account খুলবেনঃ

প্রথমে এই লিংকেPop Cash Register প্রবেশ করুন তারপর register এ ক্লিক করুন, আর যাবতীয় তথ্য দিয়ে বানিয়ে নিন ডলার আয় করার, আর হে এটা করতে হলে আপনার Skype id লাগবে,

আজ এই পর্যন্তঈ আগামী পর্বে বাকি আলোচনা করবো,সাথেই থাকবে,

 প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

কি আজব বিয়ের পাত্রীও এখন বাজারে বিক্রি হচ্ছে#দেখুন

কি আজব বিয়ের পাত্রী ও এখন বাজারে বিক্রি হচ্ছে



বাজারে কেনার তালিকায় এবার উঠে এসেছে বিয়ের পাত্রী। বাজারে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে বিয়ের পাত্রী। যে কেও পছন্দমতো বাজার থেকে কিনে আনতে পারবেন পাত্রী!

এখন থেকে বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজতে আর ছুটে বেড়াতে হবে না। বাজারে গিয়েই পছন্দ মতো পাত্রী কিনে আনতে পারবেন। এমন কথা শুনে যে কেও বিস্মিত হলেও সত্যি। তবে এই বাজার কিন্তু বাংলাদেশের না। বাজার হতে বিয়ের পাত্রী কিনতে হলে যেতে হবে দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বুলগেরিয়াতে। যেখানে খোলা হাটে বিক্রি করা হয় বিয়ের পাত্রী। বুহ যুগ ধরে বুলগেরিয়ায় এই রীতি বিদ্যমান।

সংবাদ মাধ্যমের খবরে জানা যায়, ইউরোপের সমৃদ্ধিশালী দেশ হিসেবে খ্যাত বুলগেরিয়ার স্টারা জোগরা নামক শহরে একটি উন্মুক্ত মার্কেটের সামনে এই পাত্রী বাজারটি বসে। মূলত বুলগেরিয়ায় হতদরিদ্র রোমা কালাইঝি যাযাবর সম্প্রদায় ছেলে-মেয়ে বিয়ে দিতে কনে বাজারের আয়োজন করে থাকেন। বছরে ৪ বার এই আয়োজন করা হয়। কিন্তু পছন্দ অনুযায়ী সম্ভাব্য পাত্রী পেতে হলে ছেলের বাবা-মাকে মেয়ের বাবা-মার দাবি করা নির্দিষ্ট অংকের অর্থ গুণতে হয়!

জানা গেছে, রোমা সম্প্রদায় মূলত একটি যাযাবর ধর্মপ্রাণ অর্থোডক্স খ্রিস্টান সম্প্রদায়। রক্ষণশীল সম্প্রদায়ের হলেও এসব যুবক-যুবতীরা এই সুযোগে একে অন্যকে ধরে নাচেন, গান করেন এবং নানা ফুর্তিতে মেতে ওঠেন। আবার ছবিতে পোজ, এমনকি হালকা মদ্য জাতীয় পানীয়ও পান করেন তারা। তাম্রলিপির যুগ হতে ঐতিহ্যগতভাবে বাংশ পরাংপরায় এভাবেই ছেলে-মেয়েদের বিয়ের আয়োজন করে আসছেন বুলগেরিয়ার এই প্রাচীন রোমা সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠিরা। দাম দিয়ে কিনে আনার পর ছেলের সঙ্গে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ করা হয় কিনে আনা পাত্রীকে। এভাবেই যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।

 প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে এ কী বললেন ইংল্যান্ডের ইয়ান বেল

আসলেই এখন আমাদের বাংলাদেশ ক্রিকেট দল কে নিয়ে আমরা গর্ব করতে পারি



উইন মরগান নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছেন, আসছেন না অ্যালেক্স হেলসও। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বাকি সবাই যে খুব মুক্ত মনে বাংলাদেশ সফরে আসছেন, সেটাও বলা যাবে না। দলের প্রতি দায়িত্ববোধ, কিংবা দলে জায়গা টিকিয়ে রাখার তাগিদটাই হয়তো বাংলাদেশ সফরের ব্যাপারে ইতিবাচক করেছে তাদের। কিন্তু একজন ক্রিকেটার বাংলাদেশ সফরে সুযোগ পেলে নিজেকে সৌভাগ্যবানই মনে করবেন, বর্তে যাবেন এই সফরের দলে জায়গা করে নিতে পারলে—ইয়ান বেল।

বেল মুখিয়ে আছেন দলের সঙ্গে বাংলাদেশ সফরে। আসছে অক্টোবরে বাংলাদেশের বিপক্ষে দুই টেস্ট ও তিন ওয়ানডের সিরিজটি যে বেলের ক্যারিয়ারের ‘লাইফলাইন’ হয়ে উঠতে পারে।

২০১৫ সালের নভেম্বরে শারজার মাঠে পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষবারের মতো ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্ট খেলেছিলেন। ২০১৫ বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলেছেন শেষ ওয়ানডেটি। প্রায় এক বছর ধরে ইংল্যান্ড দলের বাইরে থাকা বেল বাংলাদেশ সফরে একটা সুযোগ চান।

সুযোগটা পেয়ে গেলে নিজেকে মেলে ধরার ব্যাপারে দারুণ আশাবাদী দেশের হয়ে ১১৮ টেস্ট ও ১৬১টি ওয়ানডে খেলা এই ব্যাটসম্যান, ‘ইংল্যান্ড দল নিজেদের খেলা উন্নত করে উপমহাদেশে জিততে চায়। সুতরাং এটা বলে দেওয়া যায়, এবারের শীত মৌসুমে উপমহাদেশ সফরটা দারুণ আকর্ষণীয় হবে। আশা করছি এই উত্তেজনার অংশ হতে পারব আমি। যদি সুযোগ নাও পাই, তবু চাইব ইংল্যান্ড যেন ওখানে গিয়ে ভালো করে।’


বাংলাদেশে পা দিয়েই উপমহাদেশ সফর শুরু করবে ইংল্যান্ড। বাংলাদেশে ২ টেস্ট ও ৩টি ওয়ানডে খেলে দল যাবে ভারতে। সেখানে ভারতের বিপক্ষে ৫ টেস্ট, ৩ ওয়ানডে ও ৩টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে ইংল্যান্ড। বেলের মতে, ‘বাংলাদেশ সব সময়ই উন্নতি করছে। ভারতের মাটিতে গিয়ে ভারতকে হারানোর মতো কঠিন কাজ খুব কমই আছে।’

উপমহাদেশগামী দলে জায়গা পাওয়ার ব্যাপারটি মনের তীব্র চাওয়া হলেও বেল আপাতত ওয়ারউইকশায়ারেই পুরো মনোযোগ দিচ্ছেন। ওয়ারউইকশায়ারের হয়ে রয়্যাল লন্ডন কাপের দুটো ম্যাচেই পাখির চোখ তার, ‘আমি জানি ইংল্যান্ডের হয়ে খেলাটা কী! আমি জানি ইংল্যান্ডের হয়ে টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে রান করাটা কত কঠিন। তবে আমি এখন এই মুহূর্তে ওয়ারউইকশারকে নিয়েই বেশি ভাবছি।’ সেখানে ভালো করা মানেই তো খুলে যাওয়া জাতীয় দলের দরজা!

ইংল্যান্ডের হয়ে দারুণ রেকর্ড বেলের। ১১৮ টেস্টে ৪২.৬৯ গড়ে তার রান ৭ হাজার ৭২৭। সেঞ্চুরি ২২টি, হাফ সেঞ্চুরি ৪৬টি। ওয়ানডেতেও খুব একটা পিছিয়ে নেই। ১৬১টি ম্যাচে ৩৭.৮৭ গড়ে তার রান ৫ হাজার ৪২৬। সেঞ্চুরি ৪টি।-প্রথম আলো

 প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

কি ভাবে ব্লগ থেকে ইসলামিক post দিয়ে হাজার টাকা আয় করবো

ব্লগ থেকে টাকা আয় করতে চান তাহলে এদিকে আসুন

অনলাইন আয়ের অন্যতম জনপ্রিয় একটি ক্ষেত্রে হয়ে দাঁড়িয়েছে ব্লগিং! ব্লগিং করে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার আয় করছেন বিশ্বের সেরা প্রফেশনাল ব্লগাররা। তাহলে আপনি পারবেন না কেন? অবশ্যই পারবেন! আর হ্যাঁ, তবে এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই হতে হবে প্রফেশনাল ব্লগার। প্রফেশনাল ব্লগার হতে হবে শুনেই হতাশ? হ্যাঁ, আমি জানি। আমাদের এটাই এক বড় বদ অভ্যাস। বাস্তবায়নযোগ্য স্বপ্ন দেখতেও আমরা ভয় পাই। প্রফেশনাল ব্লগার আপনি নিশ্চয়ই এক রাতে হবেন না? প্রফেশনাল ব্লগার হতে আপনাকে হতে হবে আত্মবিশ্বাসী। আর নেশার মতো ব্লগিং করতে হবে বছরের পর বছর। তবেই আপনিও ব্লগিং করে হতে পারবেন মিলিনিয়ন মিলিয়ন ডলারের মালিক!

এ তো গেল মিলিয়ন ডলারের কথা! এবার আসি বাস্তব কথায়! বাংলাদেশে ব্লগিং এখনও সেই পর্যায়ে যায়নি। তাই বাংলা ব্লগিং -এ মিলিয়ন ডলার আয়ের কথা ঠিক এই মুহূর্তে ভাবলে পাগলের প্রলাপের সামিলই হবে! কিন্তু বাংলা ব্লগিং যাত্রা কেবল শুরু করেছে। আমরা আশা করছি আগামী কয়েক বছর পরে ব্লগিং জগতে বাংলা ব্লগিংও সম্মানিত আসন পাবে। আমাদের দেশের এখন ব্লগারদের অধিকাংশ শ্রেনীই ইংরেজী ব্লগিং -এর সাথে জড়িত। কারণ কি জানতে চান? আয়, আয় এবং আয়। জি, ব্লগিং করে আয় সম্ভব বলেই আমরা আজ নিজের ভাষার ব্লগিং ছেড়ে ইংরেজী ব্লগিং এর পথে। আমি এর বিরোধিতা করছিনা। তবে আশা করছি আমরা ইংরেজী ব্লগিং এর পাশাপাশি দেশের স্বার্থে বাংলা কন্টেন্ট সমৃদ্ধ করতে বাংলা ব্লগিং করব।
যারা ইতিমধ্যে প্রফেশনাল ব্লগিং -এ আছেন। তাঁরা সবাই ব্লগিং করে আয় সম্পর্কে অবগত। কিন্তু নবীন ব্লগারদের অনেক আগ্রহ ব্লগিং থেকে আয়ের প্রতি। তাদের কৌতুহল মেটাতে আজ লিখছি ব্লগিং করে আয়ের কৌশলসমূহ। আর ব্লগিং করে আয়ের এই পথগুলো মূলত ইংরেজী ব্লগিং কে ভিত্তি করেই লেখা। কারণটা ইতিমধ্যেই বলেছি। বাংলা ব্লগিং এখনও সেরকম পর্যায়ে যায়নি। তবে চলুন জেনে নেই, কি কি পথে একজন ব্লগার আয় করে থাকেনঃ



ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে আয়


ব্লগিং করে আয়ের কথা ভাবলে এটি হবে আপনার প্রথম পথ। ব্লগ থেকে আয়ের প্রধান উৎসটি হলোই বিজ্ঞাপন। আপনার ব্লগে যথেষ্ট পরিমাণ ভিজিটরস আছে? তাহলে অ্যাডসেন্স, বিডভারটাইজার, রেভিনিউ হিটস, ইনফোলিংকস, ক্লিকসর, চিটিকার মতো অনেক অ্যাড কোম্পানির মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করিয়ে আয় করতে পারেন। এছাড়া অ্যাড কোম্পানিগুলো ছাড়াও আপনি সরাসরি বিজ্ঞাপন দাতাদের কাছেও ব্লগে অ্যাড স্পেস ভাড়া দিয়ে আয় করতে পারেন। বাংলা ব্লগিং -এ যদি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয়ের কথা বলি। তবে উল্লেখযোগ্য উদাহরন হবে টেকটিউনস। আপনারা জানেন টেকটিউনস সর্ববৃহৎ টেকনোলোজি বাংলা ব্লগ। যেখানে অসংখ্য বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে টেকটিউনস আয় করে থাকে। আশা করি, ব্লগে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয়ের ব্যাপারটি পরিষ্কার। আমিও একজন বাংলা ব্লগার হিসেবে আমার ব্লগে কিছু বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে মোটামুটি ভালো পরিমাণ আয় করে থাকি।



অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়


অনলাইন আয়ের বিশাল এক ক্ষেত্র অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আলাদা একটি ক্ষেত্র হলেও ব্লগিং -এর সাথে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কিত। নবীনদের কাছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নতুন কোন শব্দ। তাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিবেন। এক কথায় আমি আপনাকে বলতে পারি, কোন প্রতিষ্ঠানের পন্য কমিশনের বিনিময়ে অনলাইনে বিক্রি করিয়ে দেয়াই হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। এখন প্রশ্ন, ব্লগিং এর সাথে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সম্পর্কটা কি? ধরুন, আপনার সফটওয়্যার বিষয়ক কোন ব্লগটি আছে। সেখানে যথেষ্ট ভিজিটরসও আছে। তাহলে আপনি কোন সফটওয়্যার কোম্পানির প্রিমিয়াম সফটওয়্যার কমিশনের মাধ্যমে অনলাইনে সেল করার চুক্তি করলেন। আর সে মোতাবেক, আপনার ব্লগটিতে ঐ অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্টটি সেল করার জন্য টিউন লিখলেন অথবা বিজ্ঞাপন দিলেন। আর সেখান থেকে যে পরিমাণ সেল হবে সে অনুযায়ী চুক্তি মোতাবেক কমিশন আপনি পেয়ে যাবেন। আর এটাই হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। বর্তমানে, ব্লগ থেকে আয়ের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্ষেত্র হিসেবে পরিণত হয়েছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।



স্পন্সরড টিউনের মাধ্যমে আয়


আপনি যদি একজন প্রফেশনাল ব্লগার হয়ে থাকেন এবং আপনার ব্লগটি জনপ্রিয় একটি ব্লগ হয়ে থাকে। তাহলে স্পন্সরড টিউনও হতে পারে আপনার স্মার্ট আয়ের অন্যতম একটি মাধ্যম। স্পন্সরড টিউন সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। তাদের জন্য বলি, আপনার ব্লগে কোন প্রতিষ্ঠান অর্থ পরিশোধের বিনিময়ে তাদের কোন টিউন প্রকাশ করলে সেটাকেই বলে স্পন্সরড টিউন। স্পন্সরড টিউনকে পেইড টিউনও বলা হয়ে থাকে। তবে জনপ্রিয় ব্লগগুলোতেই সাধারণত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান স্পন্সরড টিউন দিতে আগ্রহী।



নিজস্ব সার্ভিস সেল করে আয়


এটিও প্রফেশনাল ব্লগারদের আয়ের একটি মাধ্যম। ধরুন, আপনি একজন ওয়ার্ডপ্রেস এক্সপার্ট। ওয়ার্ডপ্রেসই হলো আপনার প্রেম, ভালোবাসা, ভালোলাগা সবকিছু। তাই ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে আপনি ব্লগিং করেন। আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল, টিপসে আপনার ভিজিটরসদের কাছে আপনি জনপ্রিয় হয়ে গেছেন। এরকম অবস্থায় আপনার সামনে নিজস্ব সার্ভিস সেল করে আয়ের রাস্তাটি খুলবে! তখন আপনি চাইলে আপনার ব্লগে ভিজিটরসদের কাছে ওয়ার্ডপ্রেস সংক্রান্ত বিভিন্ন সার্ভিস অফার করতে পারেন। যেগুলোর মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন। আমিও আমার ব্লগের মাধ্যমে আমার দেয়া বিভিন্ন সেল করে থাকি।



ব্লগিং থেকে আয়ের সম্ভাবনা এবং শেষ কথা


বর্তমানে অনলাইন যুগের অন্যতম স্মার্ট এবং স্বাধীন পেশা হিসেবে দাঁড়িয়েছে 'ব্লগিং'। তাই এই প্রফেশনে ইনকামটাও অনেক স্মার্ট! আপনিও বেছে নিতে পারেন এই সময়োপযোগী অনলাইন পেশাটি এবং ক্যারিয়ার গড়তে পারেন ব্লগিং -এ। ব্লগিং করে রয়েছে আয়ের অপার সম্ভাবনা। তবে আপনাকে হতে হবে অনেক প্রফেশনাল একজন ব্লগার। আপনার প্রতি শুভ কামনা রেখে শেষ করছি আজকের টিউন। আল্লাহ হাফেজ...
কোনো সমস্যা হলে কমেন্ট করুন

 পাঠক পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

কোরবানির আগে যে বিষয় গুলো জানা অতি জরুরী-যারা কোরবানি দিবেন

মূল আরবি শব্দ ‘নুসুক’ থেকে কোরবানি শব্দের উৎপত্তি। যার অর্থ ‘আত্মত্যাগ’। যে সব প্রাপ্তবয়স্ক ও বিবেকসম্পন্ন ব্যক্তির মালিকানায় মৌলিক প্রয়োজনের অতিরিক্ত সাড়ে বায়ান্ন তোলা রৌপ্য বা তার সমপরিমাণ সম্পদ থাকে তার ওপর কোরবানি ওয়াজিব।
এই সম্পদ হতে পারে স্বর্ণ, ব্যবসার মাল, প্রয়োজনের অতিরিক্ত গৃহস্থালি আসবাবপত্র অথবা বসবাসের বাড়ির অতিরিক্ত জায়গা বা প্লট ইত্যাদি। যে ব্যক্তি মুসাফির, অপ্রাপ্তবয়স্ক, শিশু এবং পাগল তার ওপর কোরবানি আবশ্যক নয়। তবে পাগল বা উন্মাদ ব্যক্তি ঈদের দিনে সুস্থ হয়ে গেলে এবং কোরবানি ওয়াজিব হওয়ার মতো ওই পরিমাণ সম্পদ থাকলে তার ওপরও কোরবানি ওয়াজিব হবে।



উপার্জনে সক্ষম নিসাবের মালিক বালকের ওপর কোরবানি ওয়াজিব, পিতা এবং ছেলেমেয়ে প্রত্যেকেই উপার্জনে সক্ষম হলে এবং প্রত্যেকেই নিসাব পরিমাণ মালের মালিক হলে প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা কোরবানি করা ওয়াজিব।
তবে উপার্জিত যে কোনো অবৈধ সম্পদ বা টাকার বিনিময়ে কেনা পশুর মাধ্যমে কোরবানি আল্লাহতালার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।

কোরবানি করার সঠিক সময়: সাধারণত ঈদের নামাজ শেষ হবার পর কোরবানি করার সঠিক সময়। যে সব গ্রামে বা শহরে জুমার নামাজ এবং ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয় সেখানে ঈদের নামাজের পূর্বে কোরবানি করা জায়েজ নয়। ঈদের নামাজের পূর্বে কোরবানির পশু জবাই করে ফেললে দ্বিতীয়বার কোরবানি করা ওয়াজিব হবে। তবে যদি ওই শহরের কোনো মসজিদে ঈদের নামাজ শেষ হয়ে যায় এবং তারপর কোরবানি করা হয়, তাহলে কোরবানি জায়েজ হবে। যদিও কোরবানিদাতা তখনো নিজে ঈদের নামাজ আদায় করেনি।

মৃতের পক্ষ থেকে কোরবানি করা: কয়েকজন মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে কোরবানি করলে প্রত্যেকের জন্য কি আলাদা আলাদা অংশ কোরবানি করতে হবে না এক ভাগই একাধিক ব্যক্তির জন্য যথেষ্ট হবে? মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে যে কোরবানি করা হয় সে মাংস খাওয়া জায়েজ হবে কিনা? এসব বিষয়ে শরীয়তের দিক নির্দেশনা রয়েছে। মাংসের বিষয়ে যেমন- গরু, উট, মহিষ কোরবানি করলে প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য আলাদা আলাদা অংশ থাকা আবশ্যক। একাধিক মৃত ব্যক্তির জন্য এক অংশ কোরবানি করা জায়েজ নয়। তবে নিজের পক্ষ থেকে নফল কোরবানি করে তার সাওয়াব জীবিত বা মৃত একাধিক ব্যক্তির উদ্দেশে দান করা জায়েজ আছে।

মহানবি (সা.) একটি কোরবানির সাওয়াব পুরো উম্মতের উদ্দেশে দান করেছিলেন। যদি মৃত ব্যক্তি কোরবানি করার অছিয়ত করে যায় এবং অছিয়ত অনুযায়ী কোরবানি করা হয় তবে সেই কোরবানির মাংস গরিব মিসকিনদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া আবশ্যক। অবশ্যই এদের মধ্যে ধনী বা স্বচ্ছল ব্যক্তিরা থাকবে না। আর যদি মৃত ব্যক্তির সম্পদ থেকে কোরবানি না করে কোনো ব্যক্তি মৃতের পক্ষে নিজ সম্পদ থেকে কোরবানি করে, এক্ষেত্রে মৃত ব্যক্তি অছিয়ত করে যাক বা না যাক এ জাতীয় কোরবানির মাংসের বিধান নিজের সম্পদ থেকে কোরবানি করার মতোই। এর মাংস নিজেও খেতে পারবে এবং অন্যদেরও ইচ্ছামতো দেওয়া যাবে। ফাতাওয়ায়ে রহীমীয়া, খণ্ড-৯, পৃষ্ঠা-৩১৪; ইমদাদুল ফাতাওয়া, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-৫৩২

কেনার পর কোরবানির পশু মারা গেলে কিংবা হারিয়ে গেলে
কেনার পর কোরবানির পশু মারা গেলে কিংবা হারিয়ে গেলে ওই ব্যক্তির জন্য আরেকটি পশু খরিদ করে কোরবানি করা ওয়াজিব। আর নিসাব পরিমান সম্পদের মালিক না হলে তার জন্য আরেকটি পশু ক্রয় করে কোরবানি করা ওয়াজিব নয়। ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-৫৯৭

কোরবানির মাংস বণ্টন: কোরবানিতে যে পশুর মধ্যে একাধিক অংশীদার থাকে সেক্ষেত্রে দাঁড়িপাল্লা দিয়ে মেপে মাংস বণ্টন করতে হবে। শুধু অনুমানের ভিত্তিতে মাংস বণ্টন করা ঠিক নয়। বণ্টন করার পর প্রাপ্ত মাংস কিংবা এককভাবে পশু কোরবানি দিয়ে থাকলে সবটুকু মাংস তিন ভাগে ভাগ করা উত্তম। এর মধ্যে এক ভাগ নিজের পরিবার-পরিজনের জন্য, এক ভাগ আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে বণ্টনের জন্য এবং আর এক ভাগ গরিব মিসকিনদের মধ্যে বণ্টন করে দেওয়া উত্তম। আর যদি কারো পরিবারে লোকসংখ্যা বেশি হয় তাহলে সে সবটুকু মাংস নিজের পরিবারের জন্য রেখে দিতে পারবে।

উল্লেখ্য, জবাইকারীকে তার জবাইয়ের মজুরি হিসেবে মাংস বা চামড়া প্রদান করা জায়েজ নেই। তাকে পৃথকভাবে মজুরি দিতে হবে। রদ্দুল মুহতার, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-২৩০

পশু জবাইয়ের দোয়া: কোরবানির পশু জবাই করার সময় বিসসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার পড়তে হবে। তবে এর পূর্বে নিম্নবর্ণিত দোয়া পড়ে নিতে হবে-
“ইন্নি ওয়াজ্জাহতু ওয়াজহিয়া লিল্লাজি ফাতারাস্সামাওয়াতি ওয়াল আরদা হানিফাও অমা আনা মিনাল মুশরিকিনা ইন্না সালাতি ওয়ানুসুকি ওয়া-মাহইয়ায়া ওয়ামামাতি লিল্লাহি রাব্বিল আলামিন।”

অর্থ- আমি একমুখী হয়ে নিজের মাথা ওই সত্তার দিকে অবনত করেছি, যিনি নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডল সৃষ্টি করেছেন, এবং আমি মুশরিক নই, নিশ্চয় আমার সালাত বা নামাজ, আমার আত্মত্যাগ (কোরবানি) এবং আমার জীবন ও মরণ বিশ্ব প্রতিপালক আল্লাহরই জন্য। ক পরিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বতিলের মোকাবেলা করুন জেনে নিন তারাবি নামাজ কেনো ২০ রাকাত? মদিনা শরিফের ফতওয়া

আসসালামু আলাইকুম   প্রিয় বন্দুরা আমরা সব সময়ই বাতিলের সাথে যুদ্ধ করি আর তাই আমাদের অস্ত্রের প্রয়োজন আজ আমি আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম একটি অস্ত্র সে টি হলো তারাবি নামাজ সম্পর্কে বাতিলরা বলে তারাবি নামাজ বিশ রাকাত নয় আট রাকাত তাই বাতিলের মোকাবেলা করতে এই বইটি ডাউনলোড করুন
তারাবী আনামাজ ২০ রাকাত কেনো   দলীল।দিয়েছেন মদিনা ইউনিভারসিটির মুহাদ্দিস আল্লামা রফিকুল ইসলাম মাদানীবইটি ডাউনলোড করতে নিচের ডাউনলোড এ ক্লিক করুন


DOWNLOAD

 প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।

শুক্রবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

ডাউনলোড করে নিন এই বইটি আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত এর মূল আক্বিদা

আসসালামু আলাইকুম বন্দুরা আমরা যারা স্বীকার করি যে আমরা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত এর অনুসারী তার মধ্যে হয়তো অনেকেই জানিনা যে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মূল আক্বিদা কি
তাই আজ আমি আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম এই বইটি আশা করি সবাই পড়বেন
তাহলে নিয়ে নিন নিচের লিংক থেকে





আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত এর আক্বিদা  বই এখানে

প্রিয় পাঠক/পাঠিকা, আমার এই ব্লগে আপনাদের স্বাগতম পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ,এবং শেয়ার করে অন্য মুসলিম ভাইকে জানার সুযোগ করে দিন।